অনলাইন টিভির কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর বিরুদ্ধে অভিযোগ - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ০৬, ২০২২

অনলাইন টিভির কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর বিরুদ্ধে অভিযোগ

অনলাইন টিভির কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর বিরুদ্ধে অভিযোগ
অনলাইন টিভির কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর বিরুদ্ধে অভিযোগ


নিরেন দাস,জয়পুুরহাট প্রতিনিধি:

পিরোজপুর জেলার মঠবাড়ি উপজেলার কৃতি সন্তান কথিত কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর বিরুদ্ধে স্বাধীন বাংলা টিভি অনলাইন নামে ব্যাপক চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছেন।


 গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও তথ্য মন্ত্রণালয় ঢাকা প্রায় একশত অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধন দিয়েছেন এবং কয়েক হাজার নিউজ নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা আছে। তা খতিয়ে দেখা যায় স্বাধীন বাংলা নামের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও স্বাধীন বাংলা নামের টিভি কোন নিবন্ধন নেই। মঠবাড়িয়া উপজেলার কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান স্বাধীন বাংলার টিভি নামের এক অনলাইন নিউজ পোর্টালে বরিশাল বিভাগীয় ব‍্যুরো প্রধান হিসেবে কাজ কাজ করে আসছেন বলে জানা গেছে। 


স্বাধীন বাংলার টিভির পরিচয় দিয়ে বরিশালে বিভিন্ন উপজেলায় তদবির আহমেদ খান বেপরোয়া চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছেন। অনুসন্ধানে পাওয়া যায় গত ২৫ নভেম্বর ২০২২ রোজ শুক্রবার বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১২ নং রঙ্গশ্রী বিরংঙ্গল গ্রামের আব্দুল কাদের শিকদার বাড়ি যেয়ে এক লক্ষ টাকা দাবি করেন প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা সেজে। সেখানে কথিত সাংবাদিক তকবির হোসেন খান নিজেকে বড় স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছে বৃদ্ধা আব্দুল কাদের সিকদার প্রায় একশত বছর বয়স তার কাছে তদবির আহমেদ খান বলেন আমি ঢাকা থেকে আসছি আমার কাছে চারটি থানার ওয়ারেন্ট রয়েছে আপনার ছোট ছেলে নামে এখন আমাকে এক লক্ষ টাকা দিতে বলেন না হলে তার জীবনে বড় ধরনের ক্ষতি হবে তাকে জানে মেরে ফেলবো আমি প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা। তিনি আরো বলেন আমি অনেক কিছু করতে পারি উর্ধতন বিভিন্ন লোকের সাথে আমার চলাফেরা আছে । সবাই আমাকে চিনে জানে তখন বয়স্ক লোক কাদের শিকদার তিনি বলেন , আমার ছেলেও একটা পত্রিকার সাংবাদিক তখন তার পরিচয় জানতে চাই আপনি আপনার পরিচয় দিন বা আপনার ভিজিটিং কার্ড দিন আমাদের ঘরের লোকজন আছে দেখুক আপনাকে কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান নিজের পরিচয় গোপন করে গালাগালি হুমকি ধামকি দিয়ে চলে আসেন। বড় ধরনের ক্ষতি করবে টাকা না দিলে এই বলে ঘটনাস্থল থেকে চলে আসেন ।পরে ৪ নং ওয়ার্ড কাঁচা বাজার শ্যামপুর স্থানে বসে বেশকিছু লোকজন নিয়ে আব্দুল কাদের শিকদারের সাথে এলাকায় জমি জমা নিয়ে গ্রামগঞ্জের লোকের সাথে মোকদ্দমা চলমান রয়েছেন ঐ  শত্রুর পক্ষ নিয়ে কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান। তার নামে মিথ্যা বক্তব্য ও ভিডিও সাক্ষাৎকার নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তার ছেলে সন্তানের নামে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন। পরের দিন  ২৬ শে নভেম্বর ২০২২ শনিবার সন্ধার পরে বয়স্ক আব্দুল কাদের শিকদার কে মোবাইল ফোনে ফোন দিয়ে বলেন, আপনার ছেলের ভালো চায় তাহলে আমার টাকাটা রবিবারের ভিতরে আমার বিকাশে পাঠিয়ে দিতে বলবেন তানা হলে তাদেরকে খুব খারাপ করব সমাজের প্রতিপন্ন করব তাদেরকে জেল খাটাবো তাদেরকে জানে মেরে ফেলবো বলে হুমকি দেয়। অপরদিকে আব্দুল কাদের সিকদারের ছোট ছেলে রনি শিকদার তিনি একজন মানবাধিকারের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক সময়ের বাংলার অনলাইন নিউজ পোর্টাল সম্পাদক ও প্রকাশক তিনি কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান কে ফোন দিলে তিনি বলেন, আপনার বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ আছেন এবং আপনার বিরুদ্ধে পাঁচটি ওয়ারেন্ট আছে আমার হাতে যদি আপনি এক লক্ষ টাকা না দেন তাহলে আপনার কপালে ভোগ আছে বলে ফোন কেটে।  ২৮ শে নভেম্বর সোমবার কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান সাংবাদিক রনি সিকদার এর বড় ভাই ইব্রাহিম শিকদার মনির কে ফোন দিয়ে বলেন , আপনার ছোট ভাই অনেক দুর্নীতির করে তার বিরুদ্ধে অনেক দুর্নীতির অভিযোগ আছে । আমরা ঢাকায় সাংবাদিকতা যে কোন সময় যে কোন মানুষকে শেষ করে দিতে পারি আপনি তার শেল্টার দাতা যদি আপনি আপনার ভাইকে এক লক্ষ টাকা দিতে না বলেন,  তাহলে আপনার চাকরি চলে যাবে এবং আপনাকে দেখে নেব বলে হুমকি দিয়ে আসছে কথিত সাংবাদিক তদবিদ হোসেন খান।

পরে বিষয়টি ইব্রাহিম সিকদার মনির  তা ছোট ভাইকে ফোন দিয়ে বলেন তারপর  সাংবাদিক রনি শিকদার তিনি কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান কে ফোন বেশ কিছু সাজানো লোকজন দিয়ে ভিডিও তৈরি করে সাক্ষাৎকার নিয়ে তার বিরুদ্ধে এভিডেন্স তৈরি করার কথা বলেন এবং কথিত সাংবাদিক পরিচয় জানতে চাইলে তিনি স্বাধীন বাংলা অনলাইন টিভি নামের এক প্রতিষ্ঠানের পরিচয় দেয় ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠার বিভাগীয় প্রধান বলে দাবি করে তিনি বলেন , আমি বড় মাপের সাংবাদিক আমি অনেক কিছু করতে পারি বরিশালের প্রেসক্লাব সেক্রেটারি জাকির ভাইয়ের নাম ভাঙ্গানো হয়েছে এবং বরিশালে বেশ কিছু জেলার উপজেলার ও কোতয়ালী সেকেন্ড অফিসার তাদের  নাম ভাঙ্গিয়ে বলেন,  আমাকে একদিনের ভিতর টাকা দেন বলে ফোন কেটে দেয়। আবারো কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান ৩০ তারিখ বুধবার সাংবাদিক রনি শিকদারকে ফোন দিয়ে বলেন,  আপনার অফিসে গিয়েছিলাম বরিশালে অফিসটা দেখতে অনেক সুন্দর আপনার অফিসে আমি আপনার সাথে থাকতে চাই আমার কাছে বিভিন্ন মানুষের দুর্নীতির ফাইল আছে এবং আমি স্বাধীন বাংলা টিভির প্রতিষ্ঠানের বিভাগীয় প্রধান দুই ভাই মিলে একসাথে কাজ করব আমি সাংবাদিক আরেকজন সাংবাদিকের দরদ বুঝি এবং যেগুলো অভিযোগ আপনার বিরুদ্ধে দিয়েছে আমি সবই জানি বুঝি সবকিছু সত্য হয় না আপনার বিরুদ্ধে বরিশাল মেয়রের লোকজন খেপা আছে। যে কোনো সময় মেরে ফেলতে পারে আপনি তো বোঝেন আমি ঢাকা থেকে আসছি অনেক টাকা খরচ হয়েছে যারা আমাকে আনছে তারা কোন খরচ দেইনি আপনি আমাদেরকে কিছু খরচ দেন বিষয়টা আমার আপনার মধ্যেই থাকুক আর কারো সাথে বলার প্রয়োজন নাই (অডিও ভয়েস রেকর্ড প্রমাণসহ)। অপরদিকে এ কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান বিভিন্ন সাংবাদিক ও প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে বরিশালের বিভিন্ন জেলা উপজেলায় চাঁদাবাজি করে আসছেন কখনো প্রশাসন কখন আর বড় মাপের সাংবাদিক কখনো স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সাংবাদিক কখনোবা থানার সেকেন্ড অফিসার কখনো প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি সভাপতি নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি করে আসছেন । তার বিরুদ্ধে অভিযোগে শেষ নেই। মানুষকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ব্ল্যাকমেল করানো ও নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি করানো ও নারী দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ বানিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে অভিযোগ রয়েছে কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খানের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই প্রশাসনের নাকের জায়গায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করে বেড়াচ্ছেন এই কথিত সাংবাদিক তদবির হোসেন খান তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার অত্যাচার মা বোনদের কোন নিস্তার নাই। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক রনি শিকদারের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন আমার কাছে চাঁদা দাবি করেছেন তার পরিচয় গোপন রেখে প্রশাসনের পরিচয় দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করেছেন আমার পরিবারকে তার বিরুদ্ধে আমি মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং প্রশাসনের উদ্বোধনের কর্মকর্তার নিকট লিখিত আবেদন করতেছি এই কথিত সাংবাদিকের তদবির হোসেন বিরুদ্ধে অপরদিকে বিষয়টি পরিশোধ কোতালির মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন কোন অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান। অভিযোগ বিষয়ে জনতে কথিত সাংবাদিক তদবির আহমেদ খান এর মুঠো ফোনে  একাধিক বার ফোন করেও তার মতামত নেয়া সম্ভব হয়নি। বিস্তারিত আসছে আগামী পর্বে............



Post Top Ad

Responsive Ads Here