ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরে একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সাংবাদিকতার সাথে জড়িত জাকির হোসেন প্রায়ই তাকে ইন্ডিয়া যেতে হয় নিজের এবং তার বৌয়ের চিকিৎসা করাতে। তার ভিসা পাওয়ার পর কলকাতা যেতে তেমন কোন ঝামেলা পৌহাতে না হলেও ভিসা আনা নেওয়ার সময় তাকে পৌহাতে হয় না রকমের ঝাই, ঝামেলা। আর এই ঝাই ,ঝামেলার কারনে সময়মতো যেতে পারেন না চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে ইন্ডিয়ায়। এর কারনে তাকে এখন প্রায়ই পড়তে হচ্ছে নানা বিড়ম্বনায়। এমন অনেকই আছেন যারা পদ্মা নদীর এ পাড়ে বসবাস করে ইন্ডিয়ায় যাতায়ত করে। কিন্তু ভিসা আনা নেওয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থার ঝাই- ঝামেলা ও যাতায়ত সমস্যার কারনে পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে।
এ বিষয়ে জাকির হোসেন জানান, আগের তুলনায় ইন্ডিয়ান এ্যাম্বাসির ভিসা পাওয়ার বিষয় এতো সহজিকরন হয়েছে তা বলার নয়। তিনি দুঃখ করে বলেন আমাদের নদীর এ পাড়ের মানুষের সব চেয়ে বড় কষ্টের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে এখন সময় মতো তাদের ওখানে যেতে না পারার কারন। কারন হিসেবে তিনি বলেন আমাদের এখান থেকে যেতে প্রথমে পার হতে হয় পদ্মা নদী। আর এই নদীর পাড়াপারের সময় প্রায়ই আমাদের সমস্যা হয় পরিবেশগত নানা কারনে। এতে যানযটসহ মোট ৮ঘন্টা সময় লাগে ভিসা সেন্টারে পৌছাতে। আর এসব কারনে আমারা সময় মতো ভিসা সেন্টারে উপস্থিত হতে পারিনা, এসব কারনে আমরা ভিসার তারিখ মিস করি।
ব্যাবসায়িক নেতা ইমতিয়াজ হাসান রুবেল জানান, ফরিদপুর পুরাতন জেলা এ জেলার সাথে জড়িত রয়েছে নদীর এ পাড়ের পাচঁটি জেলা ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, শরিয়তপুর ও গোপালগঞ্জ। ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশনের সীমানা নির্ধারন করা হয়েছে খুব দ্রুত সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ঘোষনা দিয়েছেন খুব দ্রুত সময়ে এ পাচঁ জেলা নিয়ে পদ্মা নামে একটি বিভাগ হচ্ছে আর যার সদর দফতর হবে ফরিদপুর। এসব বিবেচনা করে নদীর এ পাড়ের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা চিন্তা করে ইন্ডিয়ান এ্যাম্বাসির একটি অফিস ফরিদপুর স্থাপন হবে এমন আশায় রয়েছেন ফরিদপুর অঞ্চলের পাচঁ জেলার মানুষ।
এনজিও কর্মি শ্রিপা গোস্বামী জানান, এখন ইন্ডিয়ান আ্যাম্বেসির ভিসা করা অনেক সহজ হয়েছে এর জন্য তাদের আমরা ধন্যবাদ জানাই। তারা এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভিসা সেন্টার স্থাপন করেছে সেটাও একটি ভালো উদ্যোগ। আর এই উদ্যোগের সাথে আমরা চাই নদীর এ পাড়ের পাচঁ জেলা নিয়ে গঠিত যে ফরিদপুর অঞ্চল সেই অঞ্চলের কথা বিবেচনা করে একটি ভিসা সেন্টার ফরিদপুরে স্থাপন করা হইক। এটা হলে আমাদের এ পাড়ের লক্ষ লক্ষ মানুষের খুব উপকার হবে।
এদিকে ফরিদপুরে একটি ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের দাবি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন আলোচনার টেবিলে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা চলছে একটি ভিসা সেন্টার দাবির বিষয়ে।
পদ্মা নদীর এই পাড়ের পাচঁ জেলার মানুষের সকলের একটি প্রত্যাশা ফরিদপুরে একটি ভিসা সেন্টার স্থাপন করা হবে যাতে উপকৃত হবে লক্ষ লক্ষ ভিসা প্রার্থী জনগন। আর এই আশা বুকে নিয়ে বসে আছে এই পাড়ের মানুষ।
ফরিদপুরে একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সাংবাদিকতার সাথে জড়িত জাকির হোসেন প্রায়ই তাকে ইন্ডিয়া যেতে হয় নিজের এবং তার বৌয়ের চিকিৎসা করাতে। তার ভিসা পাওয়ার পর কলকাতা যেতে তেমন কোন ঝামেলা পৌহাতে না হলেও ভিসা আনা নেওয়ার সময় তাকে পৌহাতে হয় না রকমের ঝাই, ঝামেলা। আর এই ঝাই ,ঝামেলার কারনে সময়মতো যেতে পারেন না চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে ইন্ডিয়ায়। এর কারনে তাকে এখন প্রায়ই পড়তে হচ্ছে নানা বিড়ম্বনায়। এমন অনেকই আছেন যারা পদ্মা নদীর এ পাড়ে বসবাস করে ইন্ডিয়ায় যাতায়ত করে। কিন্তু ভিসা আনা নেওয়ার যোগাযোগ ব্যবস্থার ঝাই- ঝামেলা ও যাতায়ত সমস্যার কারনে পিছিয়ে পড়তে হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে।
এ বিষয়ে জাকির হোসেন জানান, আগের তুলনায় ইন্ডিয়ান এ্যাম্বাসির ভিসা পাওয়ার বিষয় এতো সহজিকরন হয়েছে তা বলার নয়। তিনি দুঃখ করে বলেন আমাদের নদীর এ পাড়ের মানুষের সব চেয়ে বড় কষ্টের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে এখন সময় মতো তাদের ওখানে যেতে না পারার কারন। কারন হিসেবে তিনি বলেন আমাদের এখান থেকে যেতে প্রথমে পার হতে হয় পদ্মা নদী। আর এই নদীর পাড়াপারের সময় প্রায়ই আমাদের সমস্যা হয় পরিবেশগত নানা কারনে। এতে যানযটসহ মোট ৮ঘন্টা সময় লাগে ভিসা সেন্টারে পৌছাতে। আর এসব কারনে আমারা সময় মতো ভিসা সেন্টারে উপস্থিত হতে পারিনা, এসব কারনে আমরা ভিসার তারিখ মিস করি।
ব্যাবসায়িক নেতা ইমতিয়াজ হাসান রুবেল জানান, ফরিদপুর পুরাতন জেলা এ জেলার সাথে জড়িত রয়েছে নদীর এ পাড়ের পাচঁটি জেলা ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর, শরিয়তপুর ও গোপালগঞ্জ। ইতিমধ্যে সিটি করপোরেশনের সীমানা নির্ধারন করা হয়েছে খুব দ্রুত সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ঘোষনা দিয়েছেন খুব দ্রুত সময়ে এ পাচঁ জেলা নিয়ে পদ্মা নামে একটি বিভাগ হচ্ছে আর যার সদর দফতর হবে ফরিদপুর। এসব বিবেচনা করে নদীর এ পাড়ের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থার কথা চিন্তা করে ইন্ডিয়ান এ্যাম্বাসির একটি অফিস ফরিদপুর স্থাপন হবে এমন আশায় রয়েছেন ফরিদপুর অঞ্চলের পাচঁ জেলার মানুষ।
এনজিও কর্মি শ্রিপা গোস্বামী জানান, এখন ইন্ডিয়ান আ্যাম্বেসির ভিসা করা অনেক সহজ হয়েছে এর জন্য তাদের আমরা ধন্যবাদ জানাই। তারা এর মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভিসা সেন্টার স্থাপন করেছে সেটাও একটি ভালো উদ্যোগ। আর এই উদ্যোগের সাথে আমরা চাই নদীর এ পাড়ের পাচঁ জেলা নিয়ে গঠিত যে ফরিদপুর অঞ্চল সেই অঞ্চলের কথা বিবেচনা করে একটি ভিসা সেন্টার ফরিদপুরে স্থাপন করা হইক। এটা হলে আমাদের এ পাড়ের লক্ষ লক্ষ মানুষের খুব উপকার হবে।
এদিকে ফরিদপুরে একটি ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের দাবি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন আলোচনার টেবিলে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা চলছে একটি ভিসা সেন্টার দাবির বিষয়ে।
পদ্মা নদীর এই পাড়ের পাচঁ জেলার মানুষের সকলের একটি প্রত্যাশা ফরিদপুরে একটি ভিসা সেন্টার স্থাপন করা হবে যাতে উপকৃত হবে লক্ষ লক্ষ ভিসা প্রার্থী জনগন। আর এই আশা বুকে নিয়ে বসে আছে এই পাড়ের মানুষ।