মহুয়া জান্নাত মনি,রাঙামাটি প্রতিনিধি:
রাঙামাটি নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমাসহ ৬খুনের ঘটনার ৩ অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলোন- সুকৃতি চাকমা, (৪০), ক্লান্তময় চাকমা (৩৫), জিকু চাকমা (২৫)। তারা সবাই গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম ও পিসিপি’র নেতা। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম ইপিজেট ও বায়েজিত এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
রাঙামাটি কোতয়ালী থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (ডিবি) এএসআই আহসান জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাঙামাটি সদর থানার এস আই সৌরজিৎকে সাথে নিয়ে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দলসহ তিনি চট্টগ্রাম ইপিজেট ও বায়েজিত এলাকায় অভিযান পরিচালনায়।এসময় গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক সুকৃতি চাকমা, বন্দর থানা শাখার সভাপতি ক্লান্তময় চাকমা ও পিসিপি’র চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদককে ঝিকু চাকমাকে গ্রেফতার করা হয়। তারা সবাই রাঙামাটি নানিয়ারচরে উপজেলা চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি শক্তিমান চাকমা, ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিক এর আহŸায়ক তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মা, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) যুব সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য তনয় চাকমা, মহালছড়ি যুব সমিতির সভাপতি সুজন চাকমা, সেতুলাল চাকমা এবং গাড়ি চালক সজীব হওলাদারের হত্যান্ডের তালিকাভূক্তহ আসামী। আটকের পর আসামীদের রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ মে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমা নিহত হন। এ ঘটনায় নানিয়ারচর থানায় মামলা করেছেন জেএসএস সংস্কারবাদী গ্রæপের উপজেলা সহসভাপতি রূপম চাকমা। মামলায় ইউপিডিএফ সভাপতি প্রসিত বিকাশ খীসা ও সাধারণ সম্পাদক রবি শঙ্কর চাকমাসহ ৪৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। পরদিন অর্থাৎ ৪ মে শক্তিমান চাকমার দাহক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগদানের পথে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে একইভাবে নিহত হন ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক দলের প্রধান তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মাসহ ৫ জন। এ ঘটনায় বাদী হয়ে আরেকটি পৃথক মামলা করেছেন ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) গ্রæপের সদস্য অর্চিন চাকমা। এ মামলায় প্রসিত ও রবি শঙ্করসহ ৭২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রাঙামাটি নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমাসহ ৬খুনের ঘটনার ৩ অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলোন- সুকৃতি চাকমা, (৪০), ক্লান্তময় চাকমা (৩৫), জিকু চাকমা (২৫)। তারা সবাই গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম ও পিসিপি’র নেতা। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম ইপিজেট ও বায়েজিত এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
রাঙামাটি কোতয়ালী থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (ডিবি) এএসআই আহসান জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাঙামাটি সদর থানার এস আই সৌরজিৎকে সাথে নিয়ে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দলসহ তিনি চট্টগ্রাম ইপিজেট ও বায়েজিত এলাকায় অভিযান পরিচালনায়।এসময় গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক সুকৃতি চাকমা, বন্দর থানা শাখার সভাপতি ক্লান্তময় চাকমা ও পিসিপি’র চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদককে ঝিকু চাকমাকে গ্রেফতার করা হয়। তারা সবাই রাঙামাটি নানিয়ারচরে উপজেলা চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি শক্তিমান চাকমা, ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিক এর আহŸায়ক তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মা, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) যুব সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য তনয় চাকমা, মহালছড়ি যুব সমিতির সভাপতি সুজন চাকমা, সেতুলাল চাকমা এবং গাড়ি চালক সজীব হওলাদারের হত্যান্ডের তালিকাভূক্তহ আসামী। আটকের পর আসামীদের রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ মে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে নানিয়ারচর উপজেলা চেয়ারম্যান শক্তিমান চাকমা নিহত হন। এ ঘটনায় নানিয়ারচর থানায় মামলা করেছেন জেএসএস সংস্কারবাদী গ্রæপের উপজেলা সহসভাপতি রূপম চাকমা। মামলায় ইউপিডিএফ সভাপতি প্রসিত বিকাশ খীসা ও সাধারণ সম্পাদক রবি শঙ্কর চাকমাসহ ৪৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। পরদিন অর্থাৎ ৪ মে শক্তিমান চাকমার দাহক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগদানের পথে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে একইভাবে নিহত হন ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক দলের প্রধান তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মাসহ ৫ জন। এ ঘটনায় বাদী হয়ে আরেকটি পৃথক মামলা করেছেন ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) গ্রæপের সদস্য অর্চিন চাকমা। এ মামলায় প্রসিত ও রবি শঙ্করসহ ৭২ জনকে আসামি করা হয়েছে।