ডেস্ক নিউজঃ-
জনসাধারণের যাতায়াতের সুবিধার্থে উদ্বোধনের আগেই খুলে দেয়া হলো কুড়িগ্রামের ২য় ধরলা সেতু। প্রধানমন্ত্রী সেতুটির উদ্বোধন করার কথা থাকলেও, তার নির্দেশেই আসন্ন রমজান ও বর্ষার কথা চিন্তা করে শনিবার বিকেলে সেতুটি খুলে দেয়া হয়। এলাকাবাসীর আশা শিগগিরি এই সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্থানীয়রা বলছে সেতুটি নির্মাণের ফলে জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসাসহ সার্বিক উন্নয়ন আরো গতিশীল হবে।
কুড়িগ্রাম জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ফুলবাড়ী উপজেলার কুলাঘাট এলাকায় ২য় ধরলা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের তত্বাবধানে ২০১৪ সালে ৯শ’ ৫০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয় সেতুটির নির্মাণ কাজ। এতে খরচ হয় প্রায় ২শ’ কোটি টাকা।
কিন্তু সেতুটির উদ্বোধন না হওয়ায় এর সুফল পাচ্ছিল না এলাকাবাসী। প্রায় ৫০ কিলোমিটার পথ অতিরিক্ত চলাচল করতে হতো ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম সদর ও লালমনিরহাটের প্রায় ১০ লাখ মানুষকে।
অবশেষে শনিবার স্বপ্নের এই ২য় ধরলা সেতু যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। সেতুটি চালু হওয়ায় তাই খুশি এলাকাবাসী। সেতুটি নির্মিত হওয়ায় পিছিয়ে পড়া এ জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসাসহ সার্বিক উন্নয়ন আরো গতিশীল হবে বলে মনে করেন বিশিষ্টজনেরা।
আসন্ন রমজান, ঈদ ও বর্ষায় যাতে স্থানীয়রা সহজেই যাতায়াত করতে পারে, সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই সেতুটি উন্মুক্ত করা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন।
সাময়িকভাবে চলাচলের জন্য সেতুটি খুলে দেয়া হলেও প্রধানমন্ত্রী সুবিধামত সময়ে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করবেন এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসীর।
জনসাধারণের যাতায়াতের সুবিধার্থে উদ্বোধনের আগেই খুলে দেয়া হলো কুড়িগ্রামের ২য় ধরলা সেতু। প্রধানমন্ত্রী সেতুটির উদ্বোধন করার কথা থাকলেও, তার নির্দেশেই আসন্ন রমজান ও বর্ষার কথা চিন্তা করে শনিবার বিকেলে সেতুটি খুলে দেয়া হয়। এলাকাবাসীর আশা শিগগিরি এই সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্থানীয়রা বলছে সেতুটি নির্মাণের ফলে জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসাসহ সার্বিক উন্নয়ন আরো গতিশীল হবে।
কুড়িগ্রাম জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ফুলবাড়ী উপজেলার কুলাঘাট এলাকায় ২য় ধরলা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের তত্বাবধানে ২০১৪ সালে ৯শ’ ৫০ মিটার দীর্ঘ এ সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয় সেতুটির নির্মাণ কাজ। এতে খরচ হয় প্রায় ২শ’ কোটি টাকা।
কিন্তু সেতুটির উদ্বোধন না হওয়ায় এর সুফল পাচ্ছিল না এলাকাবাসী। প্রায় ৫০ কিলোমিটার পথ অতিরিক্ত চলাচল করতে হতো ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, কুড়িগ্রাম সদর ও লালমনিরহাটের প্রায় ১০ লাখ মানুষকে।
অবশেষে শনিবার স্বপ্নের এই ২য় ধরলা সেতু যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। সেতুটি চালু হওয়ায় তাই খুশি এলাকাবাসী। সেতুটি নির্মিত হওয়ায় পিছিয়ে পড়া এ জেলার ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসাসহ সার্বিক উন্নয়ন আরো গতিশীল হবে বলে মনে করেন বিশিষ্টজনেরা।
আসন্ন রমজান, ঈদ ও বর্ষায় যাতে স্থানীয়রা সহজেই যাতায়াত করতে পারে, সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই সেতুটি উন্মুক্ত করা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন।
সাময়িকভাবে চলাচলের জন্য সেতুটি খুলে দেয়া হলেও প্রধানমন্ত্রী সুবিধামত সময়ে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি উদ্বোধন করবেন এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসীর।