ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুর পুলিশ লাইন্সে এক পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। সোমবার দুপুর দেড়টা থেকে দুইটার মধ্যে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম মোঃ বদিউজ্জামান (৩৮)। তিনি ওসি বেতার (ওয়ারলেইস ইনচার্জ) হিসাবে কর্মরত ছিল। তার বাড়ী যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার বাসিন্দা। তিনি বিবাহিত এবং এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা। দুপুরে বদিউজ্জামানের আবাসিক নিজ কক্ষ থেকে ঝুলন্ত লাশটি উদ্ধার করা হয়।
জোহর নামাজ পড়তে যাওয়া পুলিশ লাইনসের এক কনস্টেবল জানান, তিনি নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় দেখতে পান বদিউজ্জামান আবাসিক কক্ষে শুয়েছিলেন। নামাজ পরে এসে তিনি দেখতে পান ঘরের ভেতরের দিক থেকে ছিককিনি আটকানো। এসময় তিনি ডাকাডাকি করলেও বদিউজ্জামান দরজা খুলেনি। দরজা না খোলায় তার সন্দেহ হলে দরজা ভেঙ্গে দেখতে পান সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় বদিউজ্জামানের দেহটি ঝুলে রয়েছে। পরে সকলকে খবর দেয়া হলে লাশটি উদ্ধার করা হয়। কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বদিউজ্জামানের লাশটি উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে ধারনা করা হচ্ছে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে কি কারনে আত্মহত্যা করেছেন তা জানা যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফরিদপুর পুলিশ লাইন্সে এক পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ফরিদপুর কোতয়ালী থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। সোমবার দুপুর দেড়টা থেকে দুইটার মধ্যে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটেছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম মোঃ বদিউজ্জামান (৩৮)। তিনি ওসি বেতার (ওয়ারলেইস ইনচার্জ) হিসাবে কর্মরত ছিল। তার বাড়ী যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার বাসিন্দা। তিনি বিবাহিত এবং এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা। দুপুরে বদিউজ্জামানের আবাসিক নিজ কক্ষ থেকে ঝুলন্ত লাশটি উদ্ধার করা হয়।
জোহর নামাজ পড়তে যাওয়া পুলিশ লাইনসের এক কনস্টেবল জানান, তিনি নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় দেখতে পান বদিউজ্জামান আবাসিক কক্ষে শুয়েছিলেন। নামাজ পরে এসে তিনি দেখতে পান ঘরের ভেতরের দিক থেকে ছিককিনি আটকানো। এসময় তিনি ডাকাডাকি করলেও বদিউজ্জামান দরজা খুলেনি। দরজা না খোলায় তার সন্দেহ হলে দরজা ভেঙ্গে দেখতে পান সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় রশি বাঁধা অবস্থায় বদিউজ্জামানের দেহটি ঝুলে রয়েছে। পরে সকলকে খবর দেয়া হলে লাশটি উদ্ধার করা হয়। কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বদিউজ্জামানের লাশটি উদ্ধার করা হয়। তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে ধারনা করা হচ্ছে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে কি কারনে আত্মহত্যা করেছেন তা জানা যায়নি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।