নজরুল ইসলাম তোফাঃ
'আত্নরক্ষা' নামকে সামনে নিয়েই চমৎকার গল্পের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের শুটিং সম্প্রতিই শেষ হল। 'আত্নরক্ষা' ফিল্মের তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা ইমদাদুল হক মিজান। এই ফিল্মের এ্যাকশন দৃশ্য পরিচালনায় চলচ্চিত্র এ্যাকশন নিয়ে যার তিনি হলেন পরিচালক কামাল মাহমুদI আর এ ফিল্মে অভিনয়ে আছেন, কারাতে ব্ল্যাকবেল্ট প্রাপ্ত জামাল দেওয়ান, বিপ্লব দেওয়ান, আর নবাগত খল অভিনেতা তাওলাদ শিকদার, শিশু শিল্পী তানজিনা সহ আরো অনেকে। তাছাড়া একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রের এ্যাকশন পরিচালক কামাল মাহমুদ নিজেই। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি প্রযোজনাও করেছেন। এ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের গল্প সম্পর্কে জানতে চাইলে সুুুুক্ষদ নির্মাতা ইমদাদুল হক মিজান বলেছেন- এ কাজের গল্পটি কুংফূ -কারাতে-মার্শাল আর্ট নিয়েই দাঁড় করাতে আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে। গল্প সম্পুর্ণ এ্যাকশনধর্মীই বলা যেতে পারে তবে গল্পে কিছুটা রোমান্সও রয়েছে। তিনি তার গল্প নিয়ে কিছু কথা একটু সংক্ষেপে জানালেন, তাহলো কোন ভাই যদি তার বোনকে রাস্তা ঘাটে ইভটিজিং থেকে বাঁচানোর জন্য কুংফূ এবং কারাতের কৌশল শিখিয়ে দেয়, সে ব্যাপারটি কেমন হতে পারে?
এটি তারুণ্যে সংঘটিত একধরনের অপরাধ চক্রের কাহিনী। এটি এক ধরনের যৌন আগ্রাসন যার মধ্যে রয়েছে যৌন ইঙ্গিতবাহী মন্তব্য, প্রকাশ্যেই অযাচিত নানান ধরনের স্পর্শ, শিস দেওয়া কিংবা শরীরের সংবেদনশীল অংশেই হস্তক্ষেপ। এমন এ ফিল্মটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ে কখনো কখনো একে নিছক রসিকতা গণ্য করা হয় যা অপরাধীকে দায় এড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই অনেক নারীবাদী সংগঠন আরো উপযুক্ত শব্দ দিয়েই ইভটিজিংটিকে প্রতিস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন 'আত্নরক্ষা' ফিল্মে।এই ফিল্মে উত্ত্যক্ত হওয়া দোষ, শুধুই নারীর উপর বর্তায় আর পুরুষের আচরণ আগ্রাসনের পরিবর্তেই স্বাভাবিক হিসেবে ছাড় পায়। বুঝেই নিন 'আত্নরক্ষা' ফিল্মটি কেমন হবে। তিনি আপাতত এর চেয়ে বেশী কিছুই বলতে চাননা। সর্বশেষে পরিচালক ইমদাদুল হক মিজান, নজরুল ইসলাম তোফাকে জানিয়েছে, খুব শীঘ্রই এ আত্নরক্ষা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ইউটিউব চ্যানেলে মূক্তি পাবে।
'আত্নরক্ষা' নামকে সামনে নিয়েই চমৎকার গল্পের একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের শুটিং সম্প্রতিই শেষ হল। 'আত্নরক্ষা' ফিল্মের তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা ইমদাদুল হক মিজান। এই ফিল্মের এ্যাকশন দৃশ্য পরিচালনায় চলচ্চিত্র এ্যাকশন নিয়ে যার তিনি হলেন পরিচালক কামাল মাহমুদI আর এ ফিল্মে অভিনয়ে আছেন, কারাতে ব্ল্যাকবেল্ট প্রাপ্ত জামাল দেওয়ান, বিপ্লব দেওয়ান, আর নবাগত খল অভিনেতা তাওলাদ শিকদার, শিশু শিল্পী তানজিনা সহ আরো অনেকে। তাছাড়া একটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেছেন চলচ্চিত্রের এ্যাকশন পরিচালক কামাল মাহমুদ নিজেই। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি প্রযোজনাও করেছেন। এ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের গল্প সম্পর্কে জানতে চাইলে সুুুুক্ষদ নির্মাতা ইমদাদুল হক মিজান বলেছেন- এ কাজের গল্পটি কুংফূ -কারাতে-মার্শাল আর্ট নিয়েই দাঁড় করাতে আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে। গল্প সম্পুর্ণ এ্যাকশনধর্মীই বলা যেতে পারে তবে গল্পে কিছুটা রোমান্সও রয়েছে। তিনি তার গল্প নিয়ে কিছু কথা একটু সংক্ষেপে জানালেন, তাহলো কোন ভাই যদি তার বোনকে রাস্তা ঘাটে ইভটিজিং থেকে বাঁচানোর জন্য কুংফূ এবং কারাতের কৌশল শিখিয়ে দেয়, সে ব্যাপারটি কেমন হতে পারে?
এটি তারুণ্যে সংঘটিত একধরনের অপরাধ চক্রের কাহিনী। এটি এক ধরনের যৌন আগ্রাসন যার মধ্যে রয়েছে যৌন ইঙ্গিতবাহী মন্তব্য, প্রকাশ্যেই অযাচিত নানান ধরনের স্পর্শ, শিস দেওয়া কিংবা শরীরের সংবেদনশীল অংশেই হস্তক্ষেপ। এমন এ ফিল্মটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয়ে কখনো কখনো একে নিছক রসিকতা গণ্য করা হয় যা অপরাধীকে দায় এড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই অনেক নারীবাদী সংগঠন আরো উপযুক্ত শব্দ দিয়েই ইভটিজিংটিকে প্রতিস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন 'আত্নরক্ষা' ফিল্মে।এই ফিল্মে উত্ত্যক্ত হওয়া দোষ, শুধুই নারীর উপর বর্তায় আর পুরুষের আচরণ আগ্রাসনের পরিবর্তেই স্বাভাবিক হিসেবে ছাড় পায়। বুঝেই নিন 'আত্নরক্ষা' ফিল্মটি কেমন হবে। তিনি আপাতত এর চেয়ে বেশী কিছুই বলতে চাননা। সর্বশেষে পরিচালক ইমদাদুল হক মিজান, নজরুল ইসলাম তোফাকে জানিয়েছে, খুব শীঘ্রই এ আত্নরক্ষা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ইউটিউব চ্যানেলে মূক্তি পাবে।