সোমেন মন্ডল, রাজশাহী প্রতিনিধিঃঘুষ নিতে অাপত্তি করাই সার্জেন্ট আ:কাইয়ুম কে হুমকি।সচেতন নাগরিক সরকারি চাকরি করি কাগজ নাইতো কি হয়েছে।টাকা নেন ছেড়ে দেন।না টাকা লাগবে না কাগজ দেখান। কাগজ নাই,টাকা নেন।
টাকা কি হবে? মামলা দিলে খবর আছে।এমনটা বলছে মো: মাহাবুব আলম নামের
একজন বিসিএস এডমিন এ্যাকাডেমি ঢাকা অবস্থিত স্টাটমূদ্রাক্ষরিত কাম কম্পিউটার পদে কর্মরত
আছেন বলে পরিচয় দিয়ে সার্জেন্ট আঃ কাইয়ুম কে হুমকি দেয়। পরে তাকে অবশ্য তার ড্রাইভিং
লাইসেন্স যব্দ রেখে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হয়।
আজ বিকাল চার ঘটিকায় ঢাকা
বাসস্টেন্ড এঘটনা ঘটে। সাংবাদিক পরিচয়ে তাকে টাকা কেন দিচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন।
কাগজ নাই তাই মিষ্টি খেতে টাকা দিচ্ছি। কিন্তু সে টাকা নেবে না মামলা দিবে।কি দরকার
কেস দেবার বলেন আমি একজন সরকারী চাকরী জীবী। কেস দেওয়া মানে আমাকে অপমান করা।
এ বিষয়ে সার্জেন্ট আ: কাইয়ুম কে জিঙ্গাসা করলে তিনি বলেন জনগন আইন
জানে, বুঝে কিন্তু মানতে চাইনা। আইন অমান্য করা জনগনের পেশা হয়ে গেছে। মামলা দিলে বলে
টাকা না দেওয়ায় মামলা দিয়েছে, না দিলে বলে টাকা খেয়ে ছেড়ে দিয়েছে।
আইন মানে না বলেই তো রাস্তায় এতো দূর্ঘটনা ঘটছে।তিনি মনে করেন রাস্তায়
দূর্ঘটনার জন্য বেপরোয়া চালকই দায়ী। ট্রাফিক সংকেত মানতে চাই না জনগন।বিভিন্ন সময় ট্রাফিত
বিভাগ থেকে সচেতন মূলক ব্যানার ফ্যাস্টুন জনগনের মাঝে বিতরণ করা হয়।কিন্তু মানে কজন?
মোটরসাইকেল চালক মজিদ বলেন, আমি আইন মানি কিন্তু অনেক সময় জনগনের বেপরোয়া গাড়ি চালানো
দেখে মনে হয় দূর্ঘটনার জন্য আমরা চালকই দায়ী।তবে সকল জনগনের ট্রাফিক আইন মানা জরুরী।