হাসপাতালের টাকা আত্মসাতের মামলায় ক্যাশিয়ারের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারী ১৩, ২০২০

হাসপাতালের টাকা আত্মসাতের মামলায় ক্যাশিয়ারের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা


সঞ্জিব দাস, ফরিদপুর থেকে :

মদারীপুর সদর হাসপাতালের সাবেক ক্যাশিয়ার টি.এম কামরুল হাসানের বিরুদ্ধে দুদুকের দেয়া অর্থ আত্মসাতের মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে ফরিদপুর স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোঃ মতিয়ার রহমান। তিনি বর্তমানে শরীয়তপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসাব রক্ষক হিসেবে কর্মরত। তবে রায ঘোষনার সময় অভিযুক্ত পলাতক ছিলেন। টি.এম কামরুল হাসান মাদারীপুর জেলার লক্ষীগঞ্জ গ্রামের বাদশা তালুকদারের পুত্র। বৃহস্পতিবার এই রায় প্রদান করা হয়। স্পেশাল জজ আদালতের মামলা নং- ৫৬/১৫। দুদুকের পক্ষ থেকে গত ২০০২ সালের ১৬ জুলাই মাদারীপুর থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়। মাদারীপুর থানা মামলা নং- ২৬/০২। 

 

মামলার রায়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হওয়ায় দ্যা পেনাল কোড, ১৮৬০ এর ৪০৯ ধারায় দোষি সাব্যস্ত করে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৩২ হাজার ৬শত ৬৭ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড, একই আইনের ৪২০ ধারায় তাকে এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড, একই আইনের ৪৬৭ ধারায় তাকে এক বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড। এছাড়া ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় তাকে দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়। মামলায় রায়ের অপরাধের সাজা একত্রে গননা করা হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।  

 

মামলাটি পরিচালনা করেন দুদুকের আইনজীবি বিজ্ঞ পিপি এ্যাড. নারায়ন চন্দ্র দাস। এ্যাড. নারায়ন চন্দ্র দাস বলেন, তার বিরুদ্ধে এর আগেও বেশ কয়েকটি মামলায় সাজা প্রদান করা হয়েছে। তিনি পলাতক রয়েছেন। তবে আটকের সাথে সাথে এই রায় কার্যকর করার নির্দেশ প্রদান করেছেন আদালতের বিচারক।


Post Top Ad

Responsive Ads Here