গোপালগঞ্জ থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিক পত্রিকায় গত ১০ এপ্রিল প্রথম পাতায় প্রকাশিত ‘টাকার কাছে বিক্রি হবে কি ফরিদপুরের আওয়ামী রাজনীতি? প্রশ্ন তৃণমূল নেতা-কর্মী থেকে সাধারণ জনমনে, বিএনপি'র এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ কে এই যশোদা জীবন দেবনাথ’ সংবাদটি ভিত্তিহীন গুজব নিউজ ও সঠিক নয় বলে দাবি করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ডঃ যশোদা জীবনো দেবনাথ।
প্রতিবাদলিপিতে তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, প্রকৃতপক্ষে আমার জনপ্রিয়তাতে ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল এমন ঘৃনিত মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে একটি গোষ্ঠিকে আর্থিক সুবিধা প্রদান করে আমার উপর বিষেদাগার করে নিউজ করেছেন। আমি আরো মনে করি আমাকে হেয় করার জন্য এবং সম্পূর্ন উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে নিউজটি করা হয়েছে। এর ভিতরে একটি নিউজ এর কথা যদি সত্যি হতো তাহলে বিষয়টা নিয়ে আমার কোন দুঃখ থাকতো না কিন্তু বিষয়টি একেবারে মিথ্যা এবং প্রপোগান্ডা ছড়ানোর জন্য করা হয়েছে বলে আমি মনে করি।
আমাকে জড়িয়ে বিএনপি'র কথা বলা হয়েছে কিন্তু বিএনপি'র কোন কমিটি কিংবা কোন কিছুতে কোনদিন আমার নাম ছিল না। আমি কখনও ছাত্রজীবনে কোন দলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম না। তবে সংখ্যালগু পরিবারের সন্তান আমি এবং আমার পরিবার বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ভক্ত। বঙ্গবন্ধু এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে তার উন্ননয় মূলক কর্মকান্ডের উপর কয়েকটি বই লিখেছে।
আমি কলেজ জীবনে পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করেছি এছাড়া আর্থিক অভাবের কারণে জড়াতে পারিনি রাজনীতিতে। অথচ সংবাদে মনগড়া মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার সুনাম বিনষ্ট করা হয়েছে। সংবাদটি প্রকাশের ক্ষেত্রে সংবাদকর্মী আমার কোনো বক্তব্য নেয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। বিষয়টি নিউজ এর ক্ষেত্রে আইনগতভাবে দন্ডনীয় অপরাধের শামিল। এছাড়া অনেকের বক্তব্য নেয়া হয়েছে আমাকে জড়িয়ে নিউজে। আমি এদের অনেকের সাথে কথা বলেছি তারা আমাকে জানিয়েছে এই পত্রিকায় আমরা বক্তব্য দিই নাই। তিনি আরো উল্লেখ করেন আমি ফরিদপুরের অসহায় মানুষের জন্য বিভিন্ন সময়ে আর্থিক সাহায্যসহ উন্নয়ন মূলক কাজ করছি ঠিক এই সময় ঈর্ষান্বিত মহলটি আমার জনপ্রিয়তাকে ভয় পেয়ে এসকল ভূয়া মিথ্যা মনগড়া খবর প্রকাশ করেছেন তাদের এজন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। আমি এই ভূয়া নিউজের এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।