বিএনপির হারিকেন থেকে পেট্রোল বোমার শঙ্কায় জনগণ: তথ্যমন্ত্রী | সময় সংবাদ - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

শনিবার, জুলাই ৩০, ২০২২

বিএনপির হারিকেন থেকে পেট্রোল বোমার শঙ্কায় জনগণ: তথ্যমন্ত্রী | সময় সংবাদ

 

"বিএনপির হারিকেন থেকে পেট্রোল বোমার শঙ্কায় জনগণ: তথ্যমন্ত্রী | সময় সংবাদ"

নিজস্ব প্রতিবেদক 


আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, করোনার পর ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে এখন ইউরোপ-আমেরিকায়ও বিদ্যুৎ রেশনিং হচ্ছে। বিদ্যুৎ দাবি করায় যে বিএনপি গুলি করে মানুষ হত্যা করেছিল, সেই বিএনপির ডাকা মিছিলের হারিকেন থেকে পেট্রোল বোমা বের হয় কি না তা নিয়ে এখন জনগণ শঙ্কিত।

শুক্রবার রাজধানীর বাংলা একাডেমিতে ‘স্বনন’ আয়োজিত আবৃত্তি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। 



 

মন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে গ্যাসের মূল্য ১০ গুণ বেড়েছে। তেলের মূল্য রেকর্ড ছাড়িয়েছে। ফলে বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও বিদ্যুৎ উৎপাদনে হিমশিম খাচ্ছে। 


তিনি বলেন, জ্বালানি সংকটের কারণে খোদ যুক্তরাষ্ট্রে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জনগণকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের আহ্বান জানানো হয়েছে। বিদ্যুৎ সংকটের আশঙ্কায় জাপান এবং ফ্রান্সে জনগণের প্রতি একই আহ্বান জানানো হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানিতে কখনো বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়নি। সেখানেও এর সাশ্রয়ের জন্য বলা হয়েছে। অনেক শহরে পানি গরম করার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে।


ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দেশে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, তখন বিদ্যুৎ মাত্র ৪০ শতাংশ মানুষ পেত আর এখন শতভাগ মানুষ বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। গত অর্থবছরে সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছে। 


তিনি আরো বলেন, যেসব দেশে এক সেকেন্ডের জন্যও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হতো না, সেসব দেশেও যখন বিদ্যুৎ সাশ্রয় ও রেশনিং করা হচ্ছে, বাংলাদেশেও সেই ব্যবস্থা নেয়া এবং জনগণকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের আহ্বান জানানো হয়েছে। কিন্তু বিএনপির হারিকেন নিয়ে মিছিলের ডাকে জনগণ এখন শঙ্কিত যে, তাদের হারিকেন থেকে পেট্রোল বোমা বের হয় কি না।


ডা. চক্রেশ চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন আবৃত্তিশিল্পী জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা।





Post Top Ad

Responsive Ads Here