হারুন অর রশিদ দোয়ারাবাজার প্রতিনিধিঃসুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার সদর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি উপজেলার একমাত্র স্বাস্থ্য সেবার কেন্দ্রস্থল। তা স্বত্তে ও গত ২০ আগস্ট থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত উপজেলা সদর হাসপাতাল ছিল ডাক্তার শুন্য।
এক জন পাবলিক সার্বিসের ঔষদ বিক্রেতা প্যারামেডিক মিতুল চক্রর্বতীও মাছিম পুর গ্রামের সাধারন পাবলিক, মুশা কে হাসপাতালের দায়িত্ব দিয়ে সরকারি ডাক্তার কর্মচারী গন বাড়িতে ছুটি কাটান।২২ আগস্ট ঈদের দিন উপজেলা স্বাস্থ্য ও প,প, কর্মকর্তা পুলিন বিহারী ধর, সিলেট বাসা থেকে এসে ২ ঘন্টা হাসপাতালে রোগি দেখাশুনা ও ফটো সেশন করে সিলেট চলে যায়। এদিকে ঈদের আগের দিন সুরমা ইউনিয়নের শরিফ পুর গ্রামের মৃতঃ নুরুল ইসলামের স্ত্রী এশা বেগম কে দোয়ারাবাজার হাসপাতালে ভর্তি করানু হয়। ডাক্তার না থাকার কারণে এশা বেগমকে বাড়িতে ফেরত পাটানো হয়, বিনা চিকিৎসায় ঈদের দিন এশা বেগম মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে। শুধু এশা বেগম নয় সড়ক দূর্ঘটনায় আহত রোগিরাও দোয়ারাবাজার হাসপাতালে চিকিৎসা না পেয়ে সিলেট সুনামগঞ্জে যেতে হয়েছে। ডাক্তার শুন্যতার কারণে অনেক ডেলিভারী রোগী ও শহর মুখী হয়েছে।এতে করে উপজেলার সাধারন জন গন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়ে পরেন।
এব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ইদ্রিস আলী বীরপ্রতীক বলেন, আমি বিষয়টি জানার পর, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প,প,কর্মকর্তাকে বললে তিনি ঈদের দিন ডিউটিতে আসেন। এর পর ডিউটি না হলে আমি বিষয়টি দেখব। ডাক্তার না থাকার কারন জানতে চাইলে,
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মহুয়া মমতাজ বলেন, বিষয়টি আমি দেখব।
এব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও প,প, কর্মকর্তা পুলিন বিহারী ধর বলেন,ঈদুল আযহা মুসলমানদের ধর্মিয় অনুষ্টান তাই সবাইকে ছুটি দিয়ে আমি নিজে ডিউটি করেছি। রোগিদের চিকিৎসায় সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
No comments:
Post a Comment