“ঐতিজ্যবাহী চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে জমে উঠেছে পিটা উৎসব” - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

বৃহস্পতিবার, জানুয়ারী ১৭, ২০১৯

“ঐতিজ্যবাহী চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে জমে উঠেছে পিটা উৎসব”

শাকির আহম্মেদ, শ্রীমঙ্গল(মৌলভীবাজার)প্রতিনিধি: ঐতিজ্যবাহী চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে জমে উঠেছে পিটা উৎসব, শীতের কনকনে ঠান্ডায় আর কোয়াশায় জমে উঠেছে। শ্রীমঙ্গলের ফুটপাতগুলোতে শীতের পিঠার পসরায়। পিঠা বিক্রেতারা সন্ধ্যায় ফুটপাতে পিঠা তৈরি করে বিক্রি করছেন। অনেক রকম পিঠার স্বাদ নিতে ক্রেতারাও ভিড় জমাচ্ছেন দোকান গুলোতে। শহর স্থানীয় বাসা বাড়িতে এসব পিঠা তৈরি করতে না পারলেও এসব পিঠাতেই স্বাদ মিটাচ্ছেন তারা। 

শীতের মধ্য খানে শ্রীমঙ্গলে  ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে পিঠা বিক্রেতারা। চিতই, ভাপা ও পাটি সাপটা পিঠা ব্যবসা জমে উঠেছে আশপাশের এলাকাগুলোতে। উপজেলার বাজারের গুরুত্বপূর্ন স্থান, রাস্তার পাশে দেখা যাচ্ছে চিতই ও ভাপা পিঠার দোকানের সমারোহ।
অস্থায়ী এসব দোকানগুলোতে রমরমা বেঁচাকেনা চলছে চিতই, ভাপাসহ নানা রকমের শীতকালীন পিঠা। সকল শ্রেণীর লোকজন ভীড় জমাচ্ছে এসব দোকানগুলোতে। মনে আনন্দে শীতের পিঠার স্বাদ গ্রহন করছে ক্রেতারা। 
বিশেষ করে উপজেলার রাস্তার মোড়, আশেপাশের বিভিন্ন এলাকাগুলোতে অসংখ্য পিঠার দোকান বসেছে। আবার বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ধুমধাম ভাবে বেঁচাকেনা হচ্ছে এ সকল দোকানগুলোতে। পিঠার সাথে থাকছে ধনে পাতার চাটনী, মরিচ ও সুটকিসহ নানারকম ভর্তা। প্রতিটি চিতই পিঠা বিক্রয় হচ্ছে ৫ টাকা করে। আর ভাপা পিঠা ৫ থেকে ১০ টাকা। চালের গুড়ো, গুড় আর কোড়া নারিকেল দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভাপা পিঠা। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৫০টির বেশি পিঠার দোকান বসেছে। 
উপজেলার নতুনবাজার, কলেজ রোড, সিন্দুর খান রোড, মৌলভীবাজার রোড, হবিগঞ্জ রোড, পুরানবাজার সহ উপজেলা বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় এসব ছোট বড় পিঠার দোকান দেওয়া হয়েছে।
পিঠা খেতে আসা মো. কামরুল বলেন, শীতের পিঠা খেতে খুবই স্বাদ লাগে তাই আমি প্রতিদিন দোকান থেকে পিঠা কিনে খাই ।
 শ্রীমঙ্গল কলেজ রোডে পিঠা বিক্রেতা মো. জসিম বলেন, অন্যান্য মৌসুমের চেয়ে শীতের মৌসুমে পিঠার বিক্রি বেশি হয়। তাই শীতের শুরুতেই দোকান নিয়ে বসেছি।

Post Top Ad

Responsive Ads Here