১০ ঘণ্টা পর টেক্সাসে জিম্মি , বন্দুকধারী নিহত - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

শিরোনাম

Sunday, January 16, 2022

১০ ঘণ্টা পর টেক্সাসে জিম্মি , বন্দুকধারী নিহত

১০ ঘণ্টা পর টেক্সাসে জিম্মি সংকটের অবসান, বন্দুকধারী নিহত
ছবি: সংগৃহীত





নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ডালাসের শহরতলীর একটি ইহুদি উপাসনালয়ে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলা জিম্মি সংকটের অবসান হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শনিবার কোলিভিলের ওই উপাসনালে সকালের প্রার্থনা চলাকালে এক ব্যক্তি চারজনকে জিম্মি করেন। ১০ ঘণ্টার উত্তেজনা-নাটকীয়তা শেষে জিম্মিরা অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন।



 

সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জিম্মিদের উদ্ধারে পুলিশ বিশেষ অস্ত্রধারী দলকে মোতায়েন করেছিল। এফবিআইয়ের মধ্যস্থতাকারীরা জিম্মিকারীর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথাও বলেছেন। জিম্মিরা বেরিয়ে আসার কিছুক্ষণ আগে বিস্ফোরণ ও গুলির শব্দ শোনা যায়। পুলিশ পরে জিম্মিকারীর মৃত্যুর খবরও নিশ্চিত করে।


যে চারজনকে জিম্মি করা হয়েছিল তাদের মধ্যে উপাসনালয়ের ধর্মগুরুও (রাবাই) ছিলেন বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম।


জিম্মি করার ৬ ঘণ্টা পর একজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তারও কয়েকঘণ্টা পর বাকি তিনজনের মুক্তি মেলে।


উদ্ধারকারী দল জিম্মিদের মুক্ত করতে উপসনালয়ের ভেতর ঢুকে পড়েছিল। তবে জিম্মিকারীর মৃত্যু কীভাবে হয়েছে এবং তার পরিচয় কিতা এখনো স্পষ্ট হওয়া যায়নি।


সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে কংগ্রেগেসন বেথ ইসরায়েল সিনাগগে জিম্মি সংকটের সূচনা হওয়ার পরপরই খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে ওই এলাকা থেকে মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়।


ফেইসবুকে সরাসরি সম্প্রচারিত ওই প্রার্থনার মধ্যে এক ব্যক্তির জোরে বলা কথা শুনতে পাওয়া যায়। তাকে ‘ফোনে আমার বোনের সঙ্গে কথা বলিয়ে দাও’ এবং ‘আমি মারা যাবো’ বলতে শোনা যায়।


আরো পড়ুন: শুনতে খারাপ লাগলেও সব সফল অভিনেতাই কাজটি করেছেন: রাম চরণ


আমেরিকার কিছু ভুল আছে, বলছিলেন ওই ব্যক্তি। পরে ফেইসবুকের ওই ফিড বন্ধ করে দেওয়া হয়।   


জিম্মিকারী আফিয়া সিদ্দিকি নামে পাকিস্তানি এক নিউরোসায়েন্টিস্টের মুক্তিও দাবি করেছিলেন বলে জানায় স্থানীয় গণমাধ্যম।


আফগানিস্তানে নিরাপত্তা হেফাজতে থাকাকালে মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যাচেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে ৮৬ বছরের সাজা পাওয়া আফিয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে বন্দি বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আফিয়া ওই জিম্মিকারীর বোন বলে কিছু কিছু সংবাদমাধ্যম ইঙ্গিত দিলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ডালাসের শহরতলীর একটি ইহুদি উপাসনালয়ে কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলা জিম্মি সংকটের অবসান হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শনিবার কোলিভিলের ওই উপাসনালে সকালের প্রার্থনা চলাকালে এক ব্যক্তি চারজনকে জিম্মি করেন। ১০ ঘণ্টার উত্তেজনা-নাটকীয়তা শেষে জিম্মিরা অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসেন।



 

সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, জিম্মিদের উদ্ধারে পুলিশ বিশেষ অস্ত্রধারী দলকে মোতায়েন করেছিল। এফবিআইয়ের মধ্যস্থতাকারীরা জিম্মিকারীর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথাও বলেছেন। জিম্মিরা বেরিয়ে আসার কিছুক্ষণ আগে বিস্ফোরণ ও গুলির শব্দ শোনা যায়। পুলিশ পরে জিম্মিকারীর মৃত্যুর খবরও নিশ্চিত করে।


আরো পড়ুন: উত্তর কোরিয়ার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ দক্ষিণ কোরিয়া


যে চারজনকে জিম্মি করা হয়েছিল তাদের মধ্যে উপাসনালয়ের ধর্মগুরুও (রাবাই) ছিলেন বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম।


জিম্মি করার ৬ ঘণ্টা পর একজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তারও কয়েকঘণ্টা পর বাকি তিনজনের মুক্তি মেলে।


উদ্ধারকারী দল জিম্মিদের মুক্ত করতে উপসনালয়ের ভেতর ঢুকে পড়েছিল। তবে জিম্মিকারীর মৃত্যু কীভাবে হয়েছে এবং তার পরিচয় কিতা এখনো স্পষ্ট হওয়া যায়নি।


সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার বেলা ১১টার দিকে কংগ্রেগেসন বেথ ইসরায়েল সিনাগগে জিম্মি সংকটের সূচনা হওয়ার পরপরই খবর পায় পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে ওই এলাকা থেকে মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়।


ফেইসবুকে সরাসরি সম্প্রচারিত ওই প্রার্থনার মধ্যে এক ব্যক্তির জোরে বলা কথা শুনতে পাওয়া যায়। তাকে ‘ফোনে আমার বোনের সঙ্গে কথা বলিয়ে দাও’ এবং ‘আমি মারা যাবো’ বলতে শোনা যায়।



আমেরিকার কিছু ভুল আছে, বলছিলেন ওই ব্যক্তি। পরে ফেইসবুকের ওই ফিড বন্ধ করে দেওয়া হয়।   


জিম্মিকারী আফিয়া সিদ্দিকি নামে পাকিস্তানি এক নিউরোসায়েন্টিস্টের মুক্তিও দাবি করেছিলেন বলে জানায় স্থানীয় গণমাধ্যম।


আফগানিস্তানে নিরাপত্তা হেফাজতে থাকাকালে মার্কিন সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যাচেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে ৮৬ বছরের সাজা পাওয়া আফিয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে বন্দি বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আফিয়া ওই জিম্মিকারীর বোন বলে কিছু কিছু সংবাদমাধ্যম ইঙ্গিত দিলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

মোঃসাইফুল্লাহ/সময় সংবাদ

No comments: