ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
ঝিনাইদহ ঘোষপাড়া চৌরাস্তা মোড় এ সড়ক দিয়ে চলাচল করে নানা যানবাহন ও পথচারীরা। বিকল্প রাস্তা না থাকায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষের যাতায়াত করতে ঝুকিঁপূর্ণ ছিল।
এবং বিভিন্ন ট্রাক ও অন্যান্য বড় যানবহন চলার কারণে সড়কটি চলাচলের অযোগ্য করে ফেলে, যখন তখন ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা ছিল।সড়কটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। এই অংশটি মেরামত না করায় চালক, যাত্রী, পথচারী ও এলাকাবাসী চরম উৎকন্ঠা প্রকাশ করেছে। যে কোন সময় ঘটে যেতে পারতো জান ও মালের অপূরনীয় ক্ষতি।
কিন্তু কোনো চেয়ারম্যান বা জনপ্রতিনিধিদের বার বার বললেও দৃষ্টি রাখেনি।
তাই সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় নিজ উদ্যোগে ঠিক করলেন শিকারপুর গ্রামের সলিম মন্ডলের ছেলে মোঃ সরাফ মণ্ডল। তিনি একজন ভ্যানচালক, দিন আনে দিন খাই। এই বিষয়ে সরাফ মন্ডলের সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমি একজন ভ্যানচালক, আমার গাড়িতে যখন যাত্রী থাকে তখন চলাচল করতে গেলে যাত্রীরা পড়ে যাই, এবং অন্যান্য গাড়িও দেখি একই ভাবে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে চলাচল করে। এই পর্যন্ত কোনো চেয়ারম্যান বা জনপ্রতিনিধিদের পদক্ষেপ না দেখে আজ আমি একবেলা ভ্যানগাড়ি না চালিয়ে এই কাজ করছি।
ঝিনাইদহ ঘোষপাড়া চৌরাস্তা মোড় এ সড়ক দিয়ে চলাচল করে নানা যানবাহন ও পথচারীরা। বিকল্প রাস্তা না থাকায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষের যাতায়াত করতে ঝুকিঁপূর্ণ ছিল।
এবং বিভিন্ন ট্রাক ও অন্যান্য বড় যানবহন চলার কারণে সড়কটি চলাচলের অযোগ্য করে ফেলে, যখন তখন ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা ছিল।সড়কটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। এই অংশটি মেরামত না করায় চালক, যাত্রী, পথচারী ও এলাকাবাসী চরম উৎকন্ঠা প্রকাশ করেছে। যে কোন সময় ঘটে যেতে পারতো জান ও মালের অপূরনীয় ক্ষতি।
কিন্তু কোনো চেয়ারম্যান বা জনপ্রতিনিধিদের বার বার বললেও দৃষ্টি রাখেনি।
তাই সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় নিজ উদ্যোগে ঠিক করলেন শিকারপুর গ্রামের সলিম মন্ডলের ছেলে মোঃ সরাফ মণ্ডল। তিনি একজন ভ্যানচালক, দিন আনে দিন খাই। এই বিষয়ে সরাফ মন্ডলের সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমি একজন ভ্যানচালক, আমার গাড়িতে যখন যাত্রী থাকে তখন চলাচল করতে গেলে যাত্রীরা পড়ে যাই, এবং অন্যান্য গাড়িও দেখি একই ভাবে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে চলাচল করে। এই পর্যন্ত কোনো চেয়ারম্যান বা জনপ্রতিনিধিদের পদক্ষেপ না দেখে আজ আমি একবেলা ভ্যানগাড়ি না চালিয়ে এই কাজ করছি।