ভোলায় চর দখলে দু'পক্ষের সংঘর্ষে ৮ জন গুরুতর আহত - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

শিরোনাম

Tuesday, November 24, 2020

ভোলায় চর দখলে দু'পক্ষের সংঘর্ষে ৮ জন গুরুতর আহত



এ,কে এম গিয়াসউদ্দিন ,ভোলা প্রতিনিধি:

ভোলা চরখলে দু' পক্ষের সংঘর্ষে ৮ জন গুরুতর আহতের সংবাদ পাওয়া গিয়াছে। সুত্র জানায়

ভোলা সদর উপজেলার ভোলার চর নামক জায়গায় চর দখল নিয়ে দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। 


গত সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রুপ দুইটি হলো রাসেল খাঁ গ্রুপ ও সেরাজল হক গ্রুপ।


এর আগে সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে ওই চর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন ও ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক রতন কুমার শীল।


সেরাজল হক গ্রুপের সাদ্দাম হোসেন জানান, গত ২/৩ দিন আগে ওই চরের আলম খলিফার পাঁচটি গুরু লুট করে নিয়ে যায় রাসেল খাঁ গ্রুপের লোকজন। এসময় তাঁরা সাতটি বসতিস্থাপন ভাঙচুর করে।


এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী আলম খলিফা। অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ভোলা থানার ওসি এনায়েত হোসেন ও ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক রতন কুমার শীল।


তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে পুলিশ কর্মকর্তারা ফিরে এলে রাসেল খাঁ গ্রুপের কয়েকজন সেরাজল গ্রুপের কয়েকজনের উপর অর্তকিত হামলা চালায়। এসময় পাল্টা হামলা চালায় সেরাজল গ্রুপের লোকজনও। ঘন্টাব্যাপী এ হামলায় উভয়পক্ষের অন্তত ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

যাঁর মধ্যে সেরাজল গ্রুপের ৫ জন ও রাসেল খাঁ গ্রুপের ৩ জন। এরমধ্যে সেরাজল গ্রুপের ৩ জন ও রাসেল খাঁ গ্রুপের ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সেরাজল গ্রুপের ২ জন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ২ জন লক্ষীপুর সদর হাসপাতালে ও একজন লক্ষ্মীপুরের মাইজদী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।

অপরদিকে রাসেল খাঁ গ্রুপের ২ জন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ও ১ জন ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

সেরাজল গ্রুপের রাকিব (২৫) ও শেখ ফরিদ (৩০) নামে দুজন নিখোঁজ রয়েছে বলে গ্রুপটি দাবি করেছে।

এবিষয়ে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত সাড়ে আটটার দিকে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এনায়েত হোসেন জানান, তিনি ফোর্স নিয়ে এখনো ওই চরে অবস্থান করছেন। নিখোঁজ দুজনের তদন্ত চলছে।

ভোলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার জানান, সোমবার সকালে চরে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হবে। এমন খবর পেয়ে সকালেই চরে ফোর্স পাঠিয়েছিলেন তিনি। তখন দু’পক্ষকে কাগজপত্র নিয়ে থানায় আসার কথাও বলা হয়েছিল।

কিন্তু দু’পক্ষের কেউই থানায় না এসে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুনরায় সোমবার বিকেলবেলা আবারও ফোর্স পাঠান তিনি।নিখোঁজের বিষয়ে পুলিশ সুপার জানান, দু’পক্ষের কেউই সত্য কথা বলছেনা। নিখোঁজের বিষয়ভোলাদপর্ণ প্রতিবেদক : ভোলা সদর উপজেলার ভোলার চর নামক জায়গায় চর দখল নিয়ে দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।


সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় অভিযুক্ত গ্রুপ দুইটি হলো রাসেল খাঁ গ্রুপ ও সেরাজল হক গ্রুপ।


এর আগে সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে ওই চর পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ভোলা সদর থানার ওসি এনায়েত হোসেন ও ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক রতন কুমার শীল।


সেরাজল হক গ্রুপের সাদ্দাম হোসেন জানান, গত ২/৩ দিন আগে ওই চরের আলম খলিফার পাঁচটি গুরু লুট করে নিয়ে যায় রাসেল খাঁ গ্রুপের লোকজন। এসময় তাঁরা সাতটি বসতিস্থাপন ভাঙচুর করে।


এ ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী আলম খলিফা। অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান ভোলা থানার ওসি এনায়েত হোসেন ও ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক রতন কুমার শীল।


তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে পুলিশ কর্মকর্তারা ফিরে এলে রাসেল খাঁ গ্রুপের কয়েকজন সেরাজল গ্রুপের কয়েকজনের উপর অর্তকিত হামলা চালায়। এসময় পাল্টা হামলা চালায় সেরাজল গ্রুপের লোকজনও। ঘন্টাব্যাপী এ হামলায় উভয়পক্ষের অন্তত ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

যাঁর মধ্যে সেরাজল গ্রুপের ৫ জন ও রাসেল খাঁ গ্রুপের ৩ জন। এরমধ্যে সেরাজল গ্রুপের ৩ জন ও রাসেল খাঁ গ্রুপের ২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সেরাজল গ্রুপের ২ জন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ২ জন লক্ষীপুর সদর হাসপাতালে ও একজন লক্ষ্মীপুরের মাইজদী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।

অপরদিকে রাসেল খাঁ গ্রুপের ২ জন বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ও ১ জন ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

সেরাজল গ্রুপের রাকিব (২৫) ও শেখ ফরিদ (৩০) নামে দুজন নিখোঁজ রয়েছে বলে গ্রুপটি দাবি করেছে।

এবিষয়ে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত রাত সাড়ে আটটার দিকে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি এনায়েত হোসেন জানান, তিনি ফোর্স নিয়ে এখনো ওই চরে অবস্থান করছেন। নিখোঁজ দুজনের তদন্ত চলছে।

ভোলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার জানান, সোমবার সকালে চরে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হবে। এমন খবর পেয়ে সকালেই চরে ফোর্স পাঠিয়েছিলেন তিনি। তখন দু’পক্ষকে কাগজপত্র নিয়ে থানায় আসার কথাও বলা হয়েছিল।

কিন্তু দু’পক্ষের কেউই থানায় না এসে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুনরায় সোমবার বিকেলবেলা আবারও ফোর্স পাঠান তিনি।নিখোঁজের বিষয়ে পুলিশ সুপার জানান, দু’পক্ষের কেউই সত্য কথা বলছেনা। নিখোঁজের বিষয়টি তদন্ত চলছে।

No comments: