বোয়ালমারীর ৫ জন মাদ্রাসা ছাত্রকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

বুধবার, জুলাই ১১, ২০১৮

বোয়ালমারীর ৫ জন মাদ্রাসা ছাত্রকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ


জেলা প্রতিনিধি-
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরা দরবার শরীফ মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৫ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মিজানুর রহমান শিশুদের উপর এ যৌন হয়রানী করেছেন। এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছে। ডোবরা মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের প্রথম ধাপের ৫ শিক্ষার্থী জানান, ৯ জুলাই রাতে এশার নামাজ শেষে তারা তাদের কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার দিকে মাদ্রাসার শিক্ষক মৌলভী মিজানুর রহমান শিক্ষার্থীদের কক্ষে ঢুকে নগ্ন করে তাদের সাথে বিকৃত যৌন আচরন শুরু করে। একপর্যায়ে শিশু শিক্ষার্থীরা বাধা প্রদান করলেও উক্ত শিক্ষক জোরপূর্বক তাদের সাথে খারাপ আচরন করতে থাকেন। শিশুদের চিৎকারে অন্যান্য ছাত্র ও শিক্ষকেরা এগিয়ে আসলে দ্রুতই মাদ্রাসা থেকে সটকে পড়েন মিজানুর রহমান। এ ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর পিতা কামাল সিকদার জানান, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের কর্মকান্ড মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। সে শিক্ষক এ ধরনের কাজ করেছে তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিস্কারের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটার পর তিনি তার ছেলেকে আর এ মাদ্রাসায় রাখবেন না। নামপ্রকাশ না করার শর্তে আরেক শিক্ষার্থীর পিতা অভিযোগ করে বলেন, এ ঘটনার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসায় ছিলেন। কয়েকজন শিক্ষক তাকে রক্ষা করেছেন। কুলাঙ্গার ঐ শিক্ষকের বিচার করা না হলে এলাকাবাসীকে নিয়ে কঠোর আন্দোলন করবেন।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ মাওলানা খালেদ বিন নাছির বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। অভিযুক্ত শিক্ষক দোষী প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এদিকে, অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান পলাতক থাকার তার কোন বক্তব্য নেয়া যায়নিফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরা দরবার শরীফ মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৫ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মিজানুর রহমান শিশুদের উপর এ যৌন হয়রানী করেছেন। এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছে। ডোবরা মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের প্রথম ধাপের ৫ শিক্ষার্থী জানান, ৯ জুলাই রাতে এশার নামাজ শেষে তারা তাদের কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার দিকে মাদ্রাসার শিক্ষক মৌলভী মিজানুর রহমান শিক্ষার্থীদের কক্ষে ঢুকে নগ্ন করে তাদের সাথে বিকৃত যৌন আচরন শুরু করে। একপর্যায়ে শিশু শিক্ষার্থীরা বাধা প্রদান করলেও উক্ত শিক্ষক জোরপূর্বক তাদের সাথে খারাপ আচরন করতে থাকেন। শিশুদের চিৎকারে অন্যান্য ছাত্র ও শিক্ষকেরা এগিয়ে আসলে দ্রুতই মাদ্রাসা থেকে সটকে পড়েন মিজানুর রহমান। এ ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর পিতা কামাল সিকদার জানান, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের কর্মকান্ড মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। সে শিক্ষক এ ধরনের কাজ করেছে তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিস্কারের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটার পর তিনি তার ছেলেকে আর এ মাদ্রাসায় রাখবেন না। নামপ্রকাশ না করার শর্তে আরেক শিক্ষার্থীর পিতা অভিযোগ করে বলেন, এ ঘটনার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসায় ছিলেন। কয়েকজন শিক্ষক তাকে রক্ষা করেছেন। কুলাঙ্গার ঐ শিক্ষকের বিচার করা না হলে এলাকাবাসীকে নিয়ে কঠোর আন্দোলন করবেন।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ মাওলানা খালেদ বিন নাছির বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। অভিযুক্ত শিক্ষক দোষী প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এদিকে, অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান পলাতক থাকার তার কোন বক্তব্য নেয়া যায়নিফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরা দরবার শরীফ মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৫ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মিজানুর রহমান শিশুদের উপর এ যৌন হয়রানী করেছেন। এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছে। ডোবরা মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের প্রথম ধাপের ৫ শিক্ষার্থী জানান, ৯ জুলাই রাতে এশার নামাজ শেষে তারা তাদের কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার দিকে মাদ্রাসার শিক্ষক মৌলভী মিজানুর রহমান শিক্ষার্থীদের কক্ষে ঢুকে নগ্ন করে তাদের সাথে বিকৃত যৌন আচরন শুরু করে। একপর্যায়ে শিশু শিক্ষার্থীরা বাধা প্রদান করলেও উক্ত শিক্ষক জোরপূর্বক তাদের সাথে খারাপ আচরন করতে থাকেন। শিশুদের চিৎকারে অন্যান্য ছাত্র ও শিক্ষকেরা এগিয়ে আসলে দ্রুতই মাদ্রাসা থেকে সটকে পড়েন মিজানুর রহমান। এ ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর পিতা কামাল সিকদার জানান, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের কর্মকান্ড মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। সে শিক্ষক এ ধরনের কাজ করেছে তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিস্কারের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটার পর তিনি তার ছেলেকে আর এ মাদ্রাসায় রাখবেন না। নামপ্রকাশ না করার শর্তে আরেক শিক্ষার্থীর পিতা অভিযোগ করে বলেন, এ ঘটনার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসায় ছিলেন। কয়েকজন শিক্ষক তাকে রক্ষা করেছেন। কুলাঙ্গার ঐ শিক্ষকের বিচার করা না হলে এলাকাবাসীকে নিয়ে কঠোর আন্দোলন করবেন।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ মাওলানা খালেদ বিন নাছির বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। অভিযুক্ত শিক্ষক দোষী প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

এদিকে, অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান পলাতক থাকার তার কোন বক্তব্য নেয়া যায়নিফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরা দরবার শরীফ মাদ্রাসা ও এতিমখানার ৫ শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানীর অভিযোগ পাওয়া গেছে। উক্ত মাদ্রাসার শিক্ষক মিজানুর রহমান শিশুদের উপর এ যৌন হয়রানী করেছেন। এ ঘটনায় গোটা এলাকাজুড়ে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক পলাতক রয়েছে। ডোবরা মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের প্রথম ধাপের ৫ শিক্ষার্থী জানান, ৯ জুলাই রাতে এশার নামাজ শেষে তারা তাদের কক্ষে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত ১১টার দিকে মাদ্রাসার শিক্ষক মৌলভী মিজানুর রহমান শিক্ষার্থীদের কক্ষে ঢুকে নগ্ন করে তাদের সাথে বিকৃত যৌন আচরন শুরু করে। একপর্যায়ে শিশু শিক্ষার্থীরা বাধা প্রদান করলেও উক্ত শিক্ষক জোরপূর্বক তাদের সাথে খারাপ আচরন করতে থাকেন। শিশুদের চিৎকারে অন্যান্য ছাত্র ও শিক্ষকেরা এগিয়ে আসলে দ্রুতই মাদ্রাসা থেকে সটকে পড়েন মিজানুর রহমান। এ ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর পিতা কামাল সিকদার জানান, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের কর্মকান্ড মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। সে শিক্ষক এ ধরনের কাজ করেছে তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিস্কারের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। তিনি বলেন, এ ধরনের ঘটনা ঘটার পর তিনি তার ছেলেকে আর এ মাদ্রাসায় রাখবেন না। নামপ্রকাশ না করার শর্তে আরেক শিক্ষার্থীর পিতা অভিযোগ করে বলেন, এ ঘটনার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসায় ছিলেন। কয়েকজন শিক্ষক তাকে রক্ষা করেছেন। কুলাঙ্গার ঐ শিক্ষকের বিচার করা না হলে এলাকাবাসীকে নিয়ে কঠোর আন্দোলন করবেন।
মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও অধ্যক্ষ মাওলানা খালেদ বিন নাছির বলেন, ঘটনাটি দুঃখজনক। অভিযুক্ত শিক্ষক দোষী প্রমানিত হলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এদিকে, অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান পলাতক থাকার তার কোন বক্তব্য নেয়া যায়নি

Post Top Ad

Responsive Ads Here