বোয়ালমারী প্রতিনিধি :
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ক্রিকেট খেলা নিয়ে তুচ্ছ ঘটনায় নিহত মনসুর মোল্যার স্ত্রী রোকেয়া বেগমের বিলাপ যেন থামছে না। প্রতিপক্ষের হাতে বয়োবৃদ্ধ স্বামী হত্যার পর তার ছেলেদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে আসামীরা। অভিযোগ উঠেছে, ঘটনার একমাস যেতে না যেতেই আসামীরা জমিন নিয়ে নিহতের পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।
উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের দাদপুর গ্রামে মনসুর মোল্যা (৬৫) নামে এক বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তিকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় নিহতের পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ অবস্থায় অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী।
আজ শুক্রবার (৫জুন) সকাল ১০ টায় দাদপুর গ্রামে এ মানববন্ধন নিহতের স্ত্রী রোকেয়া বেগম ও সন্তানেরাসহ কয়েকশ’ গ্রামবাসী অংশ নেন।মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে নিহত বৃদ্ধের স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৬০) কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, তারা আমার স্বামীরে মারে ফেলায়ছে। ছেলেগো হুমকি দেয়, বাদী জাকু সর্দারের পাও ভাঙ্গে দিল; আপনারা আমাগো বাঁচান!
সূত্র জানায়, গত ২১ এপ্রিল মঙ্গলবার মুনসুর মোল্যাকে কুপিয়ে হত্যা ও আরো কয়েকজনকে আহত করে স্থানীয় তোরাব খাঁ ও তার দলবল। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মুকুল মোল্যা (৩৫) বাদি হয়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামীম মোল্যাকে হুকুমের আসামী করে ২১ জনের নামোল্লেখ সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১৫/১৬ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মুকুল মোল্যা (৩৮) বলেন, শামীম মোল্যা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মামলার সাক্ষী জাকু সর্দারের পা লুলা করে দিছে। ‘এট্টারে ফ্যালাইছি, অ্যান্নে তোর মাথা নিবো’ এই বলে শামীম মোল্যার লোকেরা হুমকি দিচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম ওরফে জাকু সর্দার জানান, তিনি এই হত্যা মামলার সাক্ষী হওয়ায় গত ১৮ মে শামিম মোল্যা গং তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে। আমি এখন পুঙ্গ।
মানববন্ধনে অংশ নেয়া শেখ মনজুর রহমান তুষার নামে এক যুবক বলেন, মনসুর মোল্যাকে হত্যার পর ফেসবুকে একটি ভুয়া ভিডিও ছেড়ে ঘটনা ভিন্নখাতে নেয়ার পায়াতারা চালানো হয়। যেখানে দেয়া যায় হাসপাতালে অর্তি মুমূর্ষ এক ব্যক্তিকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করছে অপর ব্যক্তি। যার সাথে এ ঘটনার কোন সম্পৃক্ততা নেই।
মনসুর হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই কাইয়ুম বলেন, মনসুর হত্যা মামলায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হুকুমের আসামী শামীম মোল্যাসহ অন্যদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ক্রিকেট খেলা নিয়ে তুচ্ছ ঘটনায় নিহত মনসুর মোল্যার স্ত্রী রোকেয়া বেগমের বিলাপ যেন থামছে না। প্রতিপক্ষের হাতে বয়োবৃদ্ধ স্বামী হত্যার পর তার ছেলেদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে আসামীরা। অভিযোগ উঠেছে, ঘটনার একমাস যেতে না যেতেই আসামীরা জমিন নিয়ে নিহতের পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে।
উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের দাদপুর গ্রামে মনসুর মোল্যা (৬৫) নামে এক বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তিকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় নিহতের পরিবার এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ অবস্থায় অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী।
আজ শুক্রবার (৫জুন) সকাল ১০ টায় দাদপুর গ্রামে এ মানববন্ধন নিহতের স্ত্রী রোকেয়া বেগম ও সন্তানেরাসহ কয়েকশ’ গ্রামবাসী অংশ নেন।মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে নিহত বৃদ্ধের স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৬০) কান্নাজড়িত কন্ঠে বলেন, তারা আমার স্বামীরে মারে ফেলায়ছে। ছেলেগো হুমকি দেয়, বাদী জাকু সর্দারের পাও ভাঙ্গে দিল; আপনারা আমাগো বাঁচান!
সূত্র জানায়, গত ২১ এপ্রিল মঙ্গলবার মুনসুর মোল্যাকে কুপিয়ে হত্যা ও আরো কয়েকজনকে আহত করে স্থানীয় তোরাব খাঁ ও তার দলবল। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মুকুল মোল্যা (৩৫) বাদি হয়ে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শামীম মোল্যাকে হুকুমের আসামী করে ২১ জনের নামোল্লেখ সহ আরো অজ্ঞাতনামা ১৫/১৬ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মুকুল মোল্যা (৩৮) বলেন, শামীম মোল্যা এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মামলার সাক্ষী জাকু সর্দারের পা লুলা করে দিছে। ‘এট্টারে ফ্যালাইছি, অ্যান্নে তোর মাথা নিবো’ এই বলে শামীম মোল্যার লোকেরা হুমকি দিচ্ছে।
সিরাজুল ইসলাম ওরফে জাকু সর্দার জানান, তিনি এই হত্যা মামলার সাক্ষী হওয়ায় গত ১৮ মে শামিম মোল্যা গং তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে। আমি এখন পুঙ্গ।
মানববন্ধনে অংশ নেয়া শেখ মনজুর রহমান তুষার নামে এক যুবক বলেন, মনসুর মোল্যাকে হত্যার পর ফেসবুকে একটি ভুয়া ভিডিও ছেড়ে ঘটনা ভিন্নখাতে নেয়ার পায়াতারা চালানো হয়। যেখানে দেয়া যায় হাসপাতালে অর্তি মুমূর্ষ এক ব্যক্তিকে গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করছে অপর ব্যক্তি। যার সাথে এ ঘটনার কোন সম্পৃক্ততা নেই।
মনসুর হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই কাইয়ুম বলেন, মনসুর হত্যা মামলায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হুকুমের আসামী শামীম মোল্যাসহ অন্যদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

