রবিবার, নভেম্বর ০১, ২০২০
Home
জাতীয়
জেলা সংবাদ
জেলার সংবাদ
ফরিদপুর
breaking news
national
জনগনের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে দিন রাত ছুটে চলছেন ফরিদপুরের ডিসি অতুল সরকার
জনগনের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে দিন রাত ছুটে চলছেন ফরিদপুরের ডিসি অতুল সরকার
মাত্র এক বছর কয়েক মাস হয়েছে তিনি এই জেলায় এসেছেন। তার আগমনের পর পরই সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে মেশার ক্ষমতা, নির্ভীক, নিরহংকার ও সদালাপী এই মানুষটির মনে রয়েছে নানান স্বপ্ন ও উদ্ভাবনী ভাবনা যা তিনি ফরিদপুরের বাস্তবায়ন করার জন্য বদ্ধপরিকর। শিল্প-সাহিত্য এবং শিক্ষা ও সুকুমারবৃত্তির চর্চায় ফরিদপুরকে দেশের একটি অন্যতম শীর্ষস্থানীয় জেলায় পরিণত করতে চান তিনি। ২০১৯ সালের জেলা প্রশাসক সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সাথে অনুষ্ঠিত সভায় ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলায় ৯০ ডিগ্রি অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা রেখার ছেদবিন্দুতে "জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার" ও "সাইন্স সিটি" গড়ে তোলার প্রস্তাব দেয়ার মাধ্যমে তিনি শুরু করেন তাঁর উনয়ন ভাবনা যা বর্তমানে বাস্তবায়নাধীন। জনপ্রতিনিধি ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ ও স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে বৈশ্বিক দুর্যোগ করোনা প্রতিরোধে ব্যাপক প্রচারণা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ, নদী ভাঙ্গন রোধে বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে সাথে নিয়ে সরকারের কাছে আরো বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন যার মধ্যে মধুখালী উপজেলায় অবস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর স্মৃতি বিজড়িত বসতবাড়ি রক্ষা ও আলফাডাঙ্গা উপজেলাার বিস্তীর্ণ এলাকাকে ভাঙ্গনের হাত থেেেক রক্ষা করার প্রস্তাব অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী প্রবর্তিত ভিশন ২০২১, ভিশন ২০৪১, র্র্নিবাচনী ইশতেহার ২০১৮ এবং করোনা প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর ৩১ দফা নির্দেশনা সহ সরকারের সকল নির্দেশনা ও নীতির আলোকে গৃহীত ও বাস্তবায়নাধীন নানামুখী পদক্ষেপের কারণে সমগ্র ফরিদপুর জুড়ে ইতোমধ্যে তৈরি হয়েছে এক নতুন উদ্দীপনা। সকলের মনে সঞ্চারিত হয়েছে নতুন দিনের নতুন আলো তথা উন্নত ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশের দৃশ্যমান স্বপ্ন। শিক্ষার প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে তিনি নতুন একটি শ্লোগান তৈরি করেছেন আর তা হল হলো "আমার গ্রাম আমার শহর ফরিদপুর হবে শিক্ষানগর।" মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার এবং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সকল ভূমিহীন ও গৃহহীনের জন্য ভূমি ও গৃহের সংস্থান, প্রতিটি ইউনিয়নে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু পাঠাগার গড়ে তোলা, উপজেলা পরিষদে মুজিববর্ষ পার্ক তৈরি করার পরিকল্পনাসহ মুজিববর্ষকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে ফরিদপুর জেলার সকল বিভাগের সমন্বয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ফরিদপুর জেলায় বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সমূহকে বিশেষভাবে চিহ্নিত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষণ করার বিশেষ উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে যার মধ্যে ঐতিহ্যবাহী অম্বিকা ময়দানে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়নাধীন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্স অন্যতম। গত এক বছরে তার সময়ে বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন বহুবিধ কাজের মধ্যে রয়েছে-
ফরিদপুর জেলা একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা। শিক্ষার প্রতি ফরিদপুরবাসীর অনুরাগ সুবিদিত। এ জেলাটি সুপ্রাচীন এবং জনবহুল হওয়া সত্তে¡ও জেলা শহরে মাত্র দুটি সরকারি স্কুল রয়েছে। এছাড়া ব্যাপক চাহিদা থাকলেও কাক্সিক্ষতমানের স্কুল না থাকায় প্রতি বছর সরকারি স্কুলগুলোর ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত কয়েকগুন শিক্ষার্থী ভর্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এ মনস্তাত্তি¡ক যুদ্ধে ব্যর্থ হয়ে অনেক শিক্ষার্থী হতাশায় নিমজ্জিত হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে এ জেলায় মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়নের উপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাবের বিষয়টি অনুভূত হয়ে আসছে এবং বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থী-অভিভাবক তথা সুধীসমাজের নিকট হতে বিষয়টি বারবার উত্থাপিত হয়েছে এবং প্রস্তাবনা এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সরকারের অন্যতম এজেন্ডা মানসম্মত শিক্ষা বাস্তবায়ন ও ভিশন-২০৪১ অর্জনে যোগ্য নাগরিক গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে জেলা প্রশাসন, ফরিদপুর কর্তৃক ১ জানুয়ারি, ২০২০ শহরের প্রাণকেন্দ্র ঝিলটুলীতে ০.৬৪ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত হয় “জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজ, ফরিদপুর”। ইংরেজী ভার্সনে পরিচালিত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাথমিকভাবে প্লে হতে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম পলিচালিত হচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা হতে পাঠদানের অনুমতিক্রমে আগামী ২০২১ সাল হতে নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভার্সনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং এর প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা। এই করোনা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সঠিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন, জনসচেতনতা তৈরি, মানবিক সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনাসহ সার্বিক কর্মকান্ড সূচারুভাবে সমন্বয় করার উদ্দ্যেশ্যে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ‘ফরিদপুর করোনা ম্যানেজমেন্ট এন্ড রিলিফ অপারেশন’ বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট প্রণয়ন করা হয়েছে। এই ওয়েবসাইটে একদিকে যেমন ব্যক্তিদের তালিকা সংরক্ষণ করা হচ্ছে অপরদিকে এ জেলার করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা, তাদের টেস্ট সম্পর্কিত তথ্য, করোনা থেকে মুক্তি প্রাপ্তদের সংখ্যা, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ও হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড় প্রাপ্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা নিয়মিত আপডেট করে সংরক্ষন করা হয়ে থাকে। এছাড়া, ডাটাবেজ প্রণয়ন এর মাধ্যমে করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের মানবিক সহায়তা বিতরণের তথ্য-প্রমাণও নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়। করোনায় সংক্রমিত অথবা মানবিক সহয়তা প্রয়োজন এমন যে কোন ব্যক্তি তার বক্তব্য এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অথবা ওয়েব সাইটে প্রদত্ত হট লাইনের মাধ্যমে জেলা প্রশাসনের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারছেন। উপজেলাভিত্তিক করোনা আক্রান্তের তথ্য থাকায় কোন নির্দিষ্ট এলাকাবাসীও নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ধারনা লাভ করে সে অনুযায়ী নিজেরা সচেতনতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছেন। কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তৈরি এই ওয়েবসাইটটি ইতোমধ্যে জেলায় ব্যাপক সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছে। এই ওয়েবসাইটটি এমনভাবে প্রণয়ন করা হয়েছে যাতে পরবর্তিতে অন্য কোন দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়।
বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, ভিজিডি, ভিজিএফ, ওএমএস, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, টিআর, কাবিটা, মাতৃত্বকালীন ভাতা, কর্মজীবি ল্যাকটেটিং মাদার ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সরকারের বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম বেষ্টনি রয়েছে। তাছাড়া, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য সরকার তাৎক্ষণিক মানবিক সহয়তা প্রদান করে থাকে। জেলা পর্যায়ে সরকারের ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করে জেলা প্রশাসন। সুষ্ঠুভাবে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা, একই ব্যক্তি যাতে একাধিক সুবিধা ভোগ করতে না পারে এবং উপযুক্ত ব্যক্তি যাতে কোনভাবেই সরকারের সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয় সেলক্ষ্যে জেলা প্রশাসন, ফরিদপুর উপকারভোগীদের অনলাইন ডাটাবেজ তৈরি করে সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রত্যেক উপকারভোগীর জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে কিউ আর কোড সম্বলিত মানবিক সহায়তা কার্ডের মাধ্যমে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। বর্তমানে জেলার সকল উপজেলায় ছজ কোড সম্বলিত মানবিক সহায়তা কার্ডের মাধ্যমে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল এবং করোনা আক্রান্তদের মানবিক সহায়তা বিতরণ করা হচ্ছে। এ জেলার সকল সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী এবং ত্রাণ কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে এই প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
ফরিদপুর জেলার ব্র্যান্ডিং পণ্য পাট। পাট ও পাটজাত বিভিন্ন দ্রব্যের স্থানীয় ও বৈদেশিক বাজার সৃষ্টি করে পাটকে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত করা, পাটচাষী ও উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ফরিদপুর জেলায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত হয় মাসব্যাপী ‘ব্র্যান্ডিং মেলা’। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’কে উপজীব্য করে জেলার সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ প্রাঙ্গনে আয়োজিত এই মেলায় ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার, ‘ব্র্যান্ডিং কর্নার’, ‘ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার’, ‘প্রতিবন্ধিদের জন্য ‘সুবর্ণ নাগরিক কর্নার’, ‘এসডিজি কর্নার’সহ মোট ১২০টি স্টল অংশগ্রহন করে। মেলায় মাসব্যাপি জেলার বিভিন্ন পাটকল ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা তাদের পণ্য প্রদর্শন এবং বিক্রয় করেন। এছাড়াও মেলায় মাসব্যাপী জেলার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর উপস্থাপনা এবং শিশুকিশোরদের জন্য বিভিন্ন বিনোদনমূলক কর্নার এবং রাইডের ব্যবস্থা ছিল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত এই মেলা ইতোমধ্যে ফরিদপুরবাসীর প্রাণের মেলায় পরিণত হয়েছে। আগামী বছরগুলোতে এই মেলার বৈচিত্রতা এবং কলেবর অধিকতর বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।
জেলা প্রশাসন কর্তৃক সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ কাজের মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে উন্নয়ন কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ‘ভূমি অধিগ্রহণ’ করা এবং যাদের জমি অধিগ্রহণ করা হয় তাদের জমির ও স্থাপনার ক্ষতিপূরণ বাবদ নির্ধারিত অর্থ স্বচ্ছতার সাথে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তা প্রদান করা। ভূমি অধিগ্রহণের ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের ভোগান্তি হ্রাসে এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাতœ দূরীকরনে অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ার ঝামেলা কমানোর অভিপ্রায়ে জেলা প্রশাসন, ফরিদপুর কর্তিক অনালাইনে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরনের একটি সফটওয়্যার প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তি তার ক্ষতিপূরনের চেক কোন পর্যায়ে রয়েছে তা ঘরে বসেই জানতে পারছেন, কোন অভিযোগ থাকলেও তা সাথে সাথেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরে আনা সম্ভব হচ্ছে এবং চেক প্রাপ্তির তারিখ ও সময় ও মোবাইলে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হচ্ছে। এছাড়া, দাগসূচি ও খতিয়ান নাম্বার থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রোয়েদাদ এবং চেক প্রস্তুত হওয়ার কারণে একদিকে যেমন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে অপর দিকে ভুলেও সম্ভাবনাও প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
ই-নথিতে সাফল্য :
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, আমি প্রথম যে দিন জেলা প্রশাসক হিসেবে ফরিদপুরে যোগদান করি সেদিন থেকেই ন্যায় নীতির মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সুচারুরুপে যাতে সম্পাদন হয় সেদিকে লক্ষ্য দিই। একই সাথে সেবা গ্রহিতারা যাতে কোন ভাবেই ঝামেলাতে পড়তে না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখি। আমার প্রতিটি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কড়া নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে সব সময় জনগনের কাজকে নিজের কাজ মনে করে সেবা দেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, সততার পথে চলার জন্য যে কোন যুদ্ধের জন্য আমি সদা প্রস্তুত রয়েছি। ভয়কে জয় করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ভিশন ২০২১ ও ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে সর্বদা নিবেদিত এক কর্মী আমি।
Tags
# জাতীয়
# জেলা সংবাদ
# জেলার সংবাদ
# ফরিদপুর
# breaking news
# national
About shomoysangbad
national
লেবেলসমূহ:
জাতীয়,
জেলা সংবাদ,
জেলার সংবাদ,
ফরিদপুর,
breaking news,
national
Author Details
সময় সংবাদ | shomoysangbad.com Is a Popular Online Bangla News company. 24x7 Latest and breaking news of home and abroad, entertainment, sports etc

