ফরিদপুর :
“শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধা হবে নিরদ্দেশ” শ্লোগানের বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ফরিদপুরের সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের একশ ৭৪ জন অতি দরিদ্র পরিবারের মায়েদের মধ্যে ভিজিডির চাল বিতরণ করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে ডিক্রিরচর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক তহবিলের দরিদ্র মায়েদের সাহায্যার্থে ০২ বছর মেয়াদী প্রতিমাসে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রভাংশু সোম মহান। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টুসহ ইউপি সদস্য ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চেয়ারম্যান মেহেদি হাসান মিন্টু জানান, প্রত্যেককে প্রতি মাসের ৩০ কেজি করে বিগত তিন মাসের নব্বই কেজী করে চাউল আজ প্রদান করা হয়েছে। একসাথে এতো চাউল পেয়ে দরিদ্র মায়েরা দারুন খুশি। এর মধ্যে পারভীন বেগম বলেন সরকার গ্রাম উন্নয়নে যে উদ্যোগ নিচ্ছে তা ভাল এই চাউল পাওয়ার কারনে ছেলে মেয়েদের পেট ভরে ভাত খাওয়াতে পারবো ও স্কুলে পাঠাতে পারবো। অপর এক দরিদ্র মা আলতা বিশ্বাস বলেন খুব কষ্ট করে চলি দুই তিনটা ছেলে মেয়ে নিয়ে সংসার কোন ভাবে চলতো এই সাহায্য খুবই উপকার হলো এজন্য আমাগো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চেয়ারম্যান মিন্টুকে আর্শিবাদ করি গরীব মানুষের পাশে এভাবেই যেন থাকে তারা। দরিদ্র মা মেহের জান তিন বস্ত চাউল পেয়ে দারুন খুশি তার মুখে চোখে অন্যরকম এক হাসি কেমন লাগছে জানতে চাইলে বলেন বাবারে ভাতের কষ্ট সেজে কি না খেয়ে থাকা লোকই জানে এই সরকার আমাগো সরকার আল্লাহ তারে বাঁচায় রাখুক শেখের বেটি খুবই ভালো।
মঙ্গলবার সকালে ডিক্রিরচর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক তহবিলের দরিদ্র মায়েদের সাহায্যার্থে ০২ বছর মেয়াদী প্রতিমাসে ৩০ কেজি করে চাল বিতরণের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রভাংশু সোম মহান। এ সময় ইউপি চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টুসহ ইউপি সদস্য ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চেয়ারম্যান মেহেদি হাসান মিন্টু জানান, প্রত্যেককে প্রতি মাসের ৩০ কেজি করে বিগত তিন মাসের নব্বই কেজী করে চাউল আজ প্রদান করা হয়েছে। একসাথে এতো চাউল পেয়ে দরিদ্র মায়েরা দারুন খুশি। এর মধ্যে পারভীন বেগম বলেন সরকার গ্রাম উন্নয়নে যে উদ্যোগ নিচ্ছে তা ভাল এই চাউল পাওয়ার কারনে ছেলে মেয়েদের পেট ভরে ভাত খাওয়াতে পারবো ও স্কুলে পাঠাতে পারবো। অপর এক দরিদ্র মা আলতা বিশ্বাস বলেন খুব কষ্ট করে চলি দুই তিনটা ছেলে মেয়ে নিয়ে সংসার কোন ভাবে চলতো এই সাহায্য খুবই উপকার হলো এজন্য আমাগো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চেয়ারম্যান মিন্টুকে আর্শিবাদ করি গরীব মানুষের পাশে এভাবেই যেন থাকে তারা। দরিদ্র মা মেহের জান তিন বস্ত চাউল পেয়ে দারুন খুশি তার মুখে চোখে অন্যরকম এক হাসি কেমন লাগছে জানতে চাইলে বলেন বাবারে ভাতের কষ্ট সেজে কি না খেয়ে থাকা লোকই জানে এই সরকার আমাগো সরকার আল্লাহ তারে বাঁচায় রাখুক শেখের বেটি খুবই ভালো।
No comments:
Post a Comment