
সিলেটে ‘বন্যার পানি’ দেখতে মানুষের ভিড়
সিলেট প্রতিনিধি
টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে বিপর্যস্ত সিলেট। ১৩টি উপজেলাই প্লাবিত, বানের পানিতে তলিয়ে গেছে হাজারো ঘরবাড়ি। নষ্ট হয়ে গেছে ফসলি জমি। সুরমা-কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে প্রতিদিন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এক সপ্তাহ ধরে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে ‘বন্যার পানি’ দেখতে আশপাশের এলাকা ও দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ।
শুক্রবার ছুটির দিন বিকেলে নগরীর সার্কিট হাউজের সামনে সুরমা নদীর তীর ও শহরতলীর বাইশটিলায় ভিড় জমায় শত শত মানুষ। বাইশটিলায় দর্শনার্থীদের ভীড়ে রীতিমত যানজট সৃষ্টি হচ্চ। এতে বিপাকে পড়ে জরুরি প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়া মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শুক্রবার বিকেল থেকে সিলেটের এয়ারপোর্ট-বাইশটিলা এলাকায় বন্যার পানি দেখতে দর্শনার্থীরা ভিড় জমাতে শুরু করেন। অনেককেই স্থানীয়দের কাছ থেকে নৌকা ভাড়া করে বন্যার পানিতে ঘুরতে ও সেলফি তুলতে দেখা গেছে। সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত দর্শনার্থীদের সেখানে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
বন্যার পর ক্বীন ব্রিজের নিচে দর্শনার্থীদের ভিড়- ছবি: ডেইলি বাংলাদেশ
টানা বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে বিপর্যস্ত সিলেট। ১৩টি উপজেলাই প্লাবিত, বানের পানিতে তলিয়ে গেছে হাজারো ঘরবাড়ি। নষ্ট হয়ে গেছে ফসলি জমি। সুরমা-কুশিয়ারা নদীর ডাইক ভেঙে প্রতিদিন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এক সপ্তাহ ধরে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে ‘বন্যার পানি’ দেখতে আশপাশের এলাকা ও দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ।
শুক্রবার ছুটির দিন বিকেলে নগরীর সার্কিট হাউজের সামনে সুরমা নদীর তীর ও শহরতলীর বাইশটিলায় ভিড় জমায় শত শত মানুষ। বাইশটিলায় দর্শনার্থীদের ভীড়ে রীতিমত যানজট সৃষ্টি হচ্চ। এতে বিপাকে পড়ে জরুরি প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হওয়া মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শুক্রবার বিকেল থেকে সিলেটের এয়ারপোর্ট-বাইশটিলা এলাকায় বন্যার পানি দেখতে দর্শনার্থীরা ভিড় জমাতে শুরু করেন। অনেককেই স্থানীয়দের কাছ থেকে নৌকা ভাড়া করে বন্যার পানিতে ঘুরতে ও সেলফি তুলতে দেখা গেছে। সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত দর্শনার্থীদের সেখানে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
সিলেটের এয়ারপোর্ট-বাইশটিলায় বন্যার পানি দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়- ছবি: ডেইলি বাংলাদেশ
সিলেটের এয়ারপোর্ট-বাইশটিলায় বন্যার পানি দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়- ছবি: ডেইলি বাংলাদেশ
একই দৃশ্য সিলেট নগরীর ক্বীন ব্রিজ এলাকারও। শুক্রবার বিকেল গড়াতেই বন্যার পানি দেখতে ভিড় জমাতে শুরু করে দর্শনার্থীরা। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে ব্রিজ এলাকা। এ সময় দর্শনার্থীদের খোশগল্প করতে দেখা গেছে।
বাইশটিলায় ঘুরতে যাওয়া আব্দুল মোমেন বলেন, আমরা প্রায়ই সময় কাটাতে এখানে আসি। বন্যার পর স্থানীয়দের অবস্থা দেখতে এসেছি।
কলেজছাত্র রিমন আহমদ বলেন, ক্বীন ব্রিজে এমনিতেই মানুষ ঘুরতে আসে। আমরা সবসময়ই আসতাম। বন্যার কারণে গত কয়েকদিন আসতে পারিনি। এখন পরিস্থিতি কিছুটা অনুকূলে থাকায় আশপাশের অবস্থা দেখতে আসেছি।
